পুঁথি-পরিচয় [খণ্ড-৪] | Puthi Parichay [Vol. 4]

Cras) বিশ্বভারতী ১৩৫৮, ১৩৬৪ এবং ১৩৬৯ বঙ্গাব্দে পুঁথি-পরিচয় গ্রন্থমালার প্রথম. দ্বিতীয় ও তৃতীয় খণ্ড প্রকাশ করেছেন ৷ ১৩৮৬ বঙ্গাব্দে চতুর্থ খণ্ড প্রকাশিত হলো | প্রথম তিন ace বিশ্বভারতী-সংগ্রহের ৫০০ ক'রে তিন দফায় যথাক্রমে ১৫০০ পুঁথির বিবরণ সংকলিত হয়েছে ৷ প্রস্তুত খণ্ডে চতুর্থ পর্যায়ে ১৫০১ থেকে ২০০০ পর্যন্ত ৫০০ পুঁথির পরিচয় প্রকাশ কর! হলে! । এই গ্রন্থে বিবৃত ৫০০ পুঁথির মধ্যে ১২৯ খানি পুঁথির বিশেষ পরিচয় এবং অন্ত পুঁথিগুলির সাধারণ পরিচয় দেওয়া হয়েছে | পুঁথিগুলির সাধারণ পরিচয়ের মধ্যেই অসাধারণ তথ্য আবিষ্কার করতে পারবেন বিশেষজ্ঞগণ | ১২৯ খানি বিশেষ পুঁথির মধ্যে কতকগুলি পূরাপুরি ছাপা হলে ৷ খণ্ডিত পুঁথির অনেকগুলি সম্পূর্ণ ছাপা হয়েছে । কতকগুলির বিশেষ অংশ, ভনিতা বা পুষ্পিকা প্রকাশ করা হলো গুরুত্ববোধে ৷ পদরত্বাকরের অদ্যাবধি ate সম্পুর্ণ পদসূচী ও সংগ্রহতোষণীর নির্যাস মুদ্রিত করা হয়েছে | নতুন নতুন পীরমঙ্গল সাহিত্যে এই সম্ভার সমৃদ্ধ করা গেল ৷ সেখ যুনিদের গুপ্তচেতন গ্রন্ধখানি অমূল্য সংযোজ্বন | বর্তমান সম্ভারে বীরভূমের হরিশপুর গ্রাম থেকে সংগৃহীত, আদর্শ পুঁথি থেকে ১২০৩ সালে লিপিকৃত হাসাম দীন-রচিত গোবিন্দচন্দ্র পুস্তকখানি সগোরবে quires করা হলো ৷ রন এই খণ্ড পুঁথি-পরিচয়ের সেরা৷ আকর্ষণ হচ্ছে নবাবিষ্কত ইসলামি পীরমঙ্গল পুঁথিগুচ্ছের সনঙ্কলন ৷ বীরভূমের রাজনগরের সঙ্গে যোগযুক্ত সুলতানপুর-অবিনাশপুর- হরিশপুর এলাকায় হরেসতুল্লার পুত্র বদর উল্‌ ইসলামের বাড়ি থেকে অধ্যাপক সুমঙ্গল রাণার সংগৃহীত পুঁথিগুলি এই : ১. আজদ্যার কেচ্ছা (১৫৩৮), ২. ওফাতনাম! (১৫৩৯), ৩. কেচ্ছা আলি অলি (sess), ৪. [লক্ষ্মীবন্দনা (নাগরী) (১৯১২), ৫. গরীব গদাই (১৫৪২), ৬. গীত মদন OSA! (১৫৪৩), ৭. গোগ্তচেতন (১২৫৪৪), ৮ গোবিন্দচন্ত্র পুস্তক (১৫৪৫), ৯. পোস্তক কেচ্ছা মানিক ছওদাগর (১৫৪৭), ১০. লক্ষ্মীবন্দনা (১৫২৯)! ডান দিক্‌ থেকে বাম দিকে লিখিত খাতাখানির বয়েস উনবিংশ শতাক্মের yates ₹তে পারে | কারণ, এতে ১২০১ সাল থেকে ১২৩৬ সাল পর্যন্ত অনুলিখিত পুঁথির প্রতিলিপি আছে ৷ ১২২৪ সালের হিসাব আছে eatery লিখিত পুঁথিগুলির পুষ্পিকার তারিখ আদর্শ পুঁধির তারিখ হওয়া অসম্ভব নয় ৷