অপরাধ-বিজ্ঞান [খণ্ড-৭] | Aparadh-bigyan [Vol.7]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ণ বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ জিলার উপর অঙ্গুলি we করে জিজ্ঞাসা করা হলো, “তুমি কি নিহত ব্যক্তিকে এই জিলার কোনও স্থানে পুতে রেখেছো ?” উত্তরে স্থচতুর অপরাধী নিশ্চয়ই বলবে “AY এরপর একে একে GHA প্রশ্ন বাঙলার প্রতিটি জিলার উপর অঙ্গুলি রেখে তাকে জিজ্ঞাসা করা হলো। কিন্তু প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরে সে একইরূপ উত্তর করলো, ‘A’; এরপর চব্বিশ পরগণা জিলা সম্বন্ধে তাঁকে অনুরূপ প্রশ্ন করা হলে, সে এ একই উত্তর দিলে ‘a’, কিন্তু এই বিশেষ ক্ষেত্রে দেখা গেল ড্রামের কার্ত সম্পূর্ণ qua রূপে চিত্রিত হয়ে গিয়েছে, তার পূর্বতন গতি ও পন্থা পরিত্যাগ করে। বলা বাহুল্য, নিহত ব্যক্তির দেই চব্বিশ পরগণ] জিলার এক স্থানে এ হত্যাকারী প্রোথিত করে রেখেছিল। অন্যান্য জিলার ন্যায় চব্বিশ পরগণা জিলা সম্পর্কেও হত্যাকারী উত্তরে ‘ay বললেও প্রতিরোধের কারণে তার মনের গতির পরিবর্তন ঘটে, অর্থাৎ তার ধমনির রক্ত ও শ্বাস প্রশ্বাসের গতি ভিন্নরূপ হয়ে উঠে; এইরূপ অবস্থায় উহার বাহিক অভিব্যক্তি aga ড্রামের উপরকার কার্ডের foe ভিন্ন রূপ হতে বাধ্য। স্চতুর বৈজ্ঞানিক ইহা বুঝে এইবার চব্বিশ পরগণা জিলার একটা মানচিত্র অপরাধীর ora সম্মুখে মেলে ধরে জিজ্ঞেস করলে, মৃতদেহটা কি তুমি বারাসত মহকুমার কোনও গ্রামে পুতে রেখে দিয়েছে। এই ভাবে অপরাধী এই জিলার প্রতিটা মহকুমা সম্পর্কে একই ভাবে উত্তর দিয়েছিল ‘are কিন্তু ব্যারাকপুর মহকুমা সম্পর্কে সে 'না” বললেও বৈজ্ঞানিক কার্ডের গতি হ”তে বুঝে নিলো, হত্যাকারী এঁ মহকুমারই এক গ্রামে মৃত দেহ পুতে রেখেছে। এর পর এ বৈজ্ঞানিক অপরাধীর চক্ষুর সম্মুখে একথানি ব্যারাকপুর মহকুমার ম্যাপ মেলে ধরলেন এবং এর পরে আশাহরূপ ফল পেয়ে এ মহকুমার অস্তর্গত নৈহাটা শহরের ম্যাপখানির সাহায্যে মৃতদ্বেহটা



Leave a Comment