ভারতের বিবাহের ইতিহাস | Bharate Bibaher Itihas

করা হয় না। কেননা দক্ষিণ ভারতে বহু জাতির মধ্যে পিসতুতো বোন বা মামাতো! বোনকে বিবাহ করতে হয়। অনেক জায়গায় আবার মামা Stila মধ্যেও বিবাহ হয়। বাধ্যতামূলক না হলেও এটাই হচ্ছে সেখানে “বাঞ্ছনীয়” বিবাহ। মামাতোে৷ বোনকে বিয়ে করার রীতি অবশ্য মহাভারতের যুগেও ছিল । দৃষ্টান্তস্বরূপ অজ্জুনেব সঙ্গে wouts, শিশুপালেব সঙ্গে ভদ্রার, পরীক্ষিতের সঙ্গে ইরাবতীব বিবাহের উল্লেখ Fai যেতে পারে। দক্ষিণ মারাঠাদেশে Paice ৩১টি জাতি আছে, যার! মামাতো৷ বোনকে বিয়ে করে। আদিবাসীদের মধ্যেও কোথাও কোথাও এরূপ বাঞ্ছনীয় বিবাহ প্রচলিত আছে। মধ্যপ্রদেশের Ce, Aen ও আশারিয়াদের মধ্যে পিসতুতে বোনকে বিবাহ করার প্রথা আছে। এখানে এরূপ বিবাহকে “দুধ লৌটন” বলা হয়। তার অর্থ এই যে, মেয়ের বিয়ের জন্য কোন পরিবারের যে ates ক্ষতি হয়, তা পূরণ কবতে হবে অপর পরিবারকে মেয়ে দান করে। এখানে প্রসঙ্গত বল৷ যেতে পাবে যে আদিবাসী সমাজে স্ত্রীলোক আখিক সম্পদ বিশেষ, কেননা RICA পুরুষদের সঙ্গে সমানভাবে শ্রম করে। মারিয়া! গোওদেব মধ্যে পিসতুতো বোনকে যদি বিবাহের জন্য মামাতো ভাইয়ের হাতে না দেওয়া হয়, তা হলে সে ক্ষেত্রে পঞ্চায়েত হস্তক্ষেপ করে এবং জোব করে ছুজনের মধ্যে বিবাহ দিয়ে দেয়। সিকিমেব ভুটিয়ারা মাতৃকুলে বিবাহ করে। কিন্তু পিসির কুলে কখনও বিবাহ করে না। হো ও সাওতালদের মধ্যে পিসতুতো-মামাতো ভাইবোনদের মধ্যে বিবাহের একটা! বৈশিষ্ট্যমূলক নিয়ম আছে। এদের মধ্যে মামা যতদিন জীবিত থাকে ততদিন মামার মেয়েকে বিয়ে করা চলে না। অন্গরূপ- ভাবে পিসি যতদিন জীবিত থাকে ততদিন পিসির মেয়েকেও বিবাহ করা যায় না। যদিও বর্তমানে MEPS একমাত্র আইনসিদ্ধ বিবাহ বলে পরিগণিত হয়েছে তা হলেও কিছুকাল আগে পর্যন্ত হিন্দু সমাজে So