কালনা মহকুমার প্রত্নতত্ত্ব ও ধর্মীয় সংস্কৃতির ইতিবৃত্তি | Kalna Mahakumar Pratnatattwa O Dharmiya Sanskritir Itibrittya

8 কালনা মহকুমার AIWSY ও ধর্মীয় সংস্কৃতির ইতিবৃত্ত নিগুঢ়ানন্দ কুস্জিকাতন্ত্রে উল্লেখিত cq ৪২টি সিদ্ধপীঠের উল্লেখ করেছেন তার মধ্যে ২১নং সিদ্ধপীঠটি Afesi, এবং ২২নং সিদ্ধপীঠটি হলো বর্ধমান বা অর্ধনালক ।৫ quar অস্বিকা নামক সিদ্ধপীঠটির অবস্থান যে অস্বিক। কালনায় ছিল, তা বলা যায় না। ডঃ বিমান বিহারী মঞ্জুমদারের সিদ্ধান্তকে অনুসরণ করে ডঃ অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন যে ১৫৪৮ খ্রীষ্টাব্দে শ্রীচৈতন্যভাগবত রচিত হয়েছিল ।* আবার শ্রীহরিদ্বাস দাসের মতে বৃন্দাবন দাস ১৪৫৭ শকে ( seve খ্রীঃ / শ্রীশীচৈতন্য ভাগবত রচনা] করেন ।* তার কাব্যে স্থানটি “arya রূপে উল্লেখিত | caret শতকের শেষের দিকে রুষ্ণদাস কবিরাজ স্থানটিকে “আম্বুয়া? নামে চিহ্চিত করেছেন। এ সময়েই মুকুন্দরাম তার চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের 'খনপতির নৌকারোহণ*” অংশে স্থানটিকে পুরী আম্বুয়ামূলুক” রূপে, এবং 'শ্রীমস্তের ত্রিবেণী- গমন” অংশে HWA আম্বুয়ামূলুক” রূপে উল্লেখ করেছেন ।৮ ডঃ অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন যে ১৫৬* খ্রীষ্টাব্দের দিকে জয়ানন্দ চৈতন্যমঙ্গল AA করে থাকবেন।১ তার গ্রদ্থে স্থানটি ‘aga’ রূপে উল্লেখিত । আবার ডঃ Beata সেন গৌণ সাক্ষ্যের উপরই নির্ভর করে বিপ্র- দাসকে পঞ্চদশ শতকের শেষ দশকের কবি বলতে চেয়েছেন, এবং মুখ্য সাক্ষ্য ARAM করে তাকে অষ্টাদশ শতকের লোক বলতে চেয়েছেন 1°° ডঃ অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বিপ্রদাসকে সপ্তদশ শতকেও নিয়ে যেতে প্রস্তত > সেক্ষেত্রে বিপ্রদাস স্থানটির নাম বলছেন 'আবুয়া”। আবার ১৬৮৬ HBA পরে রচিত কবষ্ণরামের শীতলামঙ্গলেও স্থানটির নাম “Aq? বলা হ্য়েছে। ‘SAA? শব্যটিকে আমর। AYIA রূপাস্তর বলতে পারি aR সেক্ষেত্রে 'আম্ববন” আছে এমন স্থান অর্থে 'আমবোনা র কথা স্মরণ করতে পারি | “আমর” এবং 'বন”-_এছুটি THE তৎসম । সুতরাং আমবোনা! (আমবুনা) Saya, বর্ণলোপে অস্বুয়া.” আবুয়া-_ধ্বনিতত্বের এই রূপাস্তর অযৌক্তিক নয়। আর তা প্রমাণিত হয় ফন্‌ ডেক ব্রোক্কৃত (১৬৬০ ্রীঃ) বাঙলার ভূমি ও নকশায় ‘Ambona’ (আস্বোনা 'র উল্লেখ থেকে ।১২ স্থতরাং 'আমবন১ আছে অর্থে ই স্থানটির নাম '“আমবোন1” (আমবুন] ) হয়েছিল, এবং তা থেকে Sa, BG বা VA হয়েছিল । ves ‘aga আবুয্না”র রূপাস্তর