For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)গাছড়ার দিক থেকে উত্তরবঙ্গের বন বিশেষ সমৃদ্ধ ৷ কাগজ, রং, Sats
বন্ধ, নৌকো ইত্যাদি তৈরির শিল্পও গড়ে উঠতে পারে | বাংলাদেশ ভাগ হওয়ায় ভাত আর মাছ girs দিয়েই পশ্চিমবঙ্গের
বাসিন্দাদের ঘা খেতে হয়েছে। ঝিল বিল পুকুর নদীতে মিঠাজলের
মাছ; নদীর খাঁড়ির মাছ আর সমুদ্রের মাছ--মাছের এই তিন আস্তানা |
OY Stel জলেই মাছের চাষ চলে । এ রাজ্যে মাছের চাষযোগ্য জলের
যে এলাকা আছে, এ পর্যন্ত তার fafs ভাগেরও কম এলাকায় উন্নতভাবে
চাষের ব্যবস্থা হয়েছে। বহুক্ষেত্রে ব্যক্তিগত মালিকানা মাছ চাষের
ক্ষেত্রে fra হয়ে দাড়িয়েছে। খাঁড়ি এলাকায় সংরক্ষিত বনভূমি হওয়ায়,
সেখানেও মাছ ধরার নানা প্রতিবন্ধক ৷ নদীতে বা সমুদ্রে ভালমত মাছ
ধরতে হলে মেইমত উন্নতধরনের নৌকো, জাল এবং সাজমরঞ্জাম লাগে |
জলাশয়গুলোতে উপযুক্ত মাছ ছাড় এবং সার দেওয়া দরকার wy
ধরার পর সে মাছ বাজারে পৌঁছে. দেবাব GCM রাস্তাঘাট, যানবাহন,
ঠাণ্ডাথর দরকার । মাছের চারা যোগাড়, মাছের চাষ, মাছ ধরা, বাজাবে
পৌছানো আর বিক্রি, নৌকো তৈরি ইত্যাদি সবই যদি মংস্যজীবীদের
সমবায় গড়ে কর হয়, তাহলে পাইকার মহাজনদের জুলুমের হাত থেকে
একদিকে মৎস্যজীবী এবং অন্যদিকে মাছের সাধারণ খরিদ্দার ছুপক্ষই
বাচতে পারে । তাহলে যারা মাছ ধরবে তারা যেমন ন্যায্য দাম পাবে,
তেমনি যারা বাজারে কিনবে তারাও ন্যায্য দামে পাবে । মাছ আশ্রয় ক'রে পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপকভাবে শুটকী মাছ, মাছ থেকে
তৈরী সার আর “NS লিভারের তেল সংক্রান্ত শিল্প এবং তার আমনযষঙ্গিক
নৌকো আর জাল তৈরির কারখানা এবং বরফক্ল গড়ে উঠতে পারে | খনিজ উৎপাদনে সারা ভারতে বিহারের পরেই পশ্চিমবঙ্গের স্থান ।
খনিজ সম্পদ বলতে আছে কয়লা, ফায়ার-ক্লে, চুনাপাথর, চিনেমাটি,
গিরিমাটি, Basta, তামা, লোহা-পাথর, ম্যাঙ্গানিজ, উলোমাইট, ? ক