বিশ্ব-জিজ্ঞাসা | Bishwa-jigyasa

৬ বিশ্ব-জিজ্ঞাস৷ অভিনয় বা চলচ্চিত্র হতে তখন তারা বেশী alias হন দার্শনিক বা ধর্মবিষয়ক আলোচনা বা বক্তৃতার প্রতি | (২) কৌতুহল হতে বিজ্ঞান ও দর্শনেগ্ন জন্ম এই কৌতুহলবৃত্তি চরিতার্থ করবার চেষ্টা হতেই বিজ্ঞান ও দর্শনের জন্ম হয়েছে। এই কথাটি স্বৃদয়ঙ্গম করতে হলে কিছু প্রাথমিক কথা বলার প্রয়োজন হয়ে পড়ে | মানুষের মনে তিনটি মূলবৃত্তি ক্রিয়াশীল। তার! হল বুদ্ধিবৃত্তি, হৃদয়বৃতি ও ইচ্ছাবৃত্তি। প্রথমটির স্থূলতম প্রকাশ দেখা যায় যে কোন হইন্ত্রিয়ানুড়ুতি হতে; কারণ ইন্দ্রিয়গুলির সাধারণ কাজ হল বাহিরের পরিবেশ সম্বন্ধে মনকে অবহিত কর|। একটা উদাহরণ দেওয়া যাক । মিষ্টদ্রব্যা আস্বাদন করে আমরা মিষ্টতার অঙ্ভূতি পাই । এই Rey উপলব্ধি করতেই আবার মনের পূর্বের অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করতে হয়। অতীতে বিশেষ মানুষটি অনেক মিইদ্রব্যের আস্বাদ পেয়েছে, কখনও বাতামা খেয়ে কখনও সন্দেশ থেয়ে, কখনও বা রসগোল্লা থখেয়ে। প্রতি ক্ষেত্রেই যে বিশেষ শ্রেণীর আস্বাদনবোধ রসনায় Grafs হয়েছে তাকে একটি সংজ্ঞা দ্বারা চিহ্নিত করে মিষ্টতা HICH একটা ধারণা মনে গড়ে উঠেছে। বর্তমান ক্ষেত্রে যে আস্বাদন করণ তার সঙ্গে অতীতের মিষ্টতার ayy উপলক্ধি করেই তার মিষ্টতাঁর জ্ঞানের এখানে উদ্ভব হল। এই মিষ্টতার আস্বাদন হতে যে জ্ঞান আহ্ৃত হল তাকে ভিত্তি করে স্থথের অনুভূতি ঘটে । এটি হ্ৃদয়বৃত্তির জিনিষ wa যে ব্যক্তি মিষ্টদ্রব্যটি আস্বাদন করল HAI পায়। আবার এই স্থথের অন্ভুতি হতে সেই মিষ্ট wae eats আস্বাদন করতে ইচ্ছা করে। এই ইচ্ছাবৃত্তিই আমাদের কর্মকে নিয়ন্ত্রিত করে । তখন হাত আর একটি মিষ্ট দ্রব্য মুখের মধ্যে তুলে দেয়। উপরের এই স্থূল উদাহরণটি হতেই হৃদয়ঙ্গম হবে যে আমাদের এই তিনটি. মৌলিক বৃত্তি আমাদের মনকে wy অধিকার করে বসে নেই, তারা পরস্পর পরস্পরকে SSMS করবার ক্ষমতা seq এবং সেই হিসাবে পরস্পরের সহিত নিবিড় ভাবে সংযুক্ত। ঠিক বলতে কি আমর যতক্ষণ জেগে থাকি, আমাদের মন যতক্ষণ সক্রিয় থাকে, ততক্ষণ এই তিনটি বৃত্তির ক্রিয়া অব্যাহত