ত্রয়ী বঙ্কিমচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথ | Troyee Bankimchandra O Rabindranath

পরবর্তা কালে লিখিত 'ইন্দিরা' (১৮৯৩) উপন্যাসে এ ভাবটার উপরে তিনি জোর দ্বেননি। 'রাজনিংহে? (১৮৯৩) এ ভাবটা থাকলেও প্রচ্ছন্ন থেকে শিল্পকে অগ্রাধিকার দ্বিয়েছে। অন্শীলন তত্বের আত্যস্তিক প্রভাব বন্ধিমচন্দ্রের শিল্পকলাকে ত্রয়ী? লিথবার সময় কয়েক বছর প্রভাবিত করেছিল; আগেই বলা হয়েছে তার স্পর্শ 'আনমন্দমঠে” ও তার মোক্ষ 'সীতারামে। রবীন্দ্রনাথের জীবনেও BRAY একট] পর্ব এসেছিল । তবে সেটা তেমন প্রকট হয়ে ওঠেমি। আর পরবর্তীকালে সে ভাবটা সম্পূর্ণ দূরীভূত হয়ে যাওয়ায় লোকে এক বকম এই পর্বটাকে তুলেই গিয়েছে। বড়ই আশ্চর্যের বিষয় এই যে ব্রাম্মদমাস্ভক্ত একেশ্বরবাদী রবীন্দ্রনাথ এক সময়ে হিন্দু বর্ণাস্রীম খর্মের সমর্থক হয়ে উঠেছিলেন। বন্কিমচন্দ্রের অন্শীলনতত্ত্ব সমর্থনে এবং Aree আাদর্শ মানব বলে ঘোষণ। করায় বিশ্ময়ের কিছু নাই, কারণ তিনি আনুষ্ঠানিক হিন্দু ও গৃহদেবতা রাধামাধবের সেবক ছিলেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের এই সাময়িক পরিবর্তন সত্যই বিস্ময়কর। ব্রাহ্মমমাজের গুরুম্বানীয় মহধি দ্বেণেন্্রনাথেব Hara হঠাৎ হিন্দু বর্ণাঅন ধর্মেব সমর্ধক হয়ে উঠলেন, মান্ষামিক ভাবে AMIR করতে লাগণেন an xs প্রতিষ্ঠিত শাস্তিনিকেতন ব্রহ্ম চর্য্যা্রমে হিন্দুণাম্ন বিবোধী কোন আচার হতে পারবে না বলে ঘোষণা HaCaT! হঠাৎ কেন এমন হতে গন অন্্মন্ধানযোগ্য ; খুব সম্ভব তলে তলে অনেকগুলো কারণ কাস করেছিল। নবোদ্বোধিত জাতীয়তাবোধ, বিবেকানন্দের শিক্ষা। নিবেছিতার দৃষ্টান্ত প্রভৃতি হয়তো প্রেরণা যুগিয়ে থাকবে । তবে ফল হয়েছিল এই যে এই সময়টাতে লিখিত রবীন্দ্রণাথের অনেক apa বর্ণাস্রমধর্ম প্রভাবিত। স্থলভাবে ১৯০১ সাল থেকে 'গোরা' রচনার সময় wate এই পর্বটাকে চিহ্নিত করা৷ চলে। রচমার নাম করতে গেলে কাব্যের মধ্যে taeda’ ও উপস্তামের মধ্যে চোখের বালি', 'নৌকাডুবি' ও 'গোরা'র ayy অবশ্যই করতে ea এই তিমনখানি উপন্যাস একটি বিশেষ লক্ষণ ও ধর্মাক্রান্ত বলে উপস্কাস তিনধানিকে রবীন্দ্রনাথের ‘aay বললে অসঙ্গত হয় ন|।। আবার গ্রহণের উপমা অবলম্বন করে বলা চলে যে এই ভাবের স্পর্শ চোখের atfacs’, পূর্ণগ্রাম 'নৌকাডুবিতে' এবং মোক্ষ গোরায়'। ঠিক এই ভাবে ও দৃষ্টিতে রবীন্দ্রনাথের Stata তিনখানিকে কেউ বিচার করছেন কিন| সন্দেহ । তবে এ ভাবে বিচার করনে বোধ হয় অন্যায় হয় না। অন্শীলনতত্বের মধ্ধ্যাা রক্ষা করতে গিয়ে 'ত্রয়ী'য় সাহিত্যগুণ afe অল্লাধিক ৩