উপমা কালিদাসস্য | Upama Kalidasasya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
উপমা কালিদামস্তা 4 জানাইতে হয়, পরের কাছে জানাইতে হয়, না হয় অন্ততঃ নিজের কাছেও জানাইতে হয়--এই জানানোর কাজেই যেন অনুভূতির পরি- পূর্ণতা । এই অনুভূতির প্রকাশই হইল ভাষা-স্ষ্টির মূল-কারণ; অগ্মবা এ-কথা বলা যাইতে পারে যে, ভাষা সাধারণতঃ অন্নুভূতিরই প্রকাশমানতা-_চিৎ-্্পন্দনের শব্দ-প্রতীক । আজিকার যুগে এ-কথা কেহই মনে করে না যে, জগতে আমরা যে অসংখ্য ভাষা প্রচলিত দেখিতে পাইতেছি, তাহারা চারিপাশের বায়ুমণ্ডলের ভিতরেই ভাসিয়া বেড়াইতেছিল, TRA তাহার প্রয়োজন septa তাহাকে shen লইয়াছে। মানুষ সেই আদিম যুগ হইতে নিজেকে প্রকাশ করিবার জন্য নিত্যই ভাষা স্ঠি করিয়া চলিয়াছে। পণশুপক্ষীর DIT মানুষও হয়ত কোনদিন শুধুমাত্র ধ্বনির পরিমাণ-বৈচিত্র্য এবং প্রকার-বৈচিত্র্যের ভিতর দিয়াই নিজের অন্তরের ভাব প্রকাশ করিত; অন্তরের ভাবের ভিতরে যত আসিতে লাগিল WAS, জটিলতা এবং গভীরতা ধ্বনির পরিমাণ-বৈচিত্র্য এবং প্রকার-বৈচিত্র্যের মধ্যেও আসিতে লাগিল ততই FHS, জটিলত| ও গভীরতা, Hae We হইতে লাগিল arya বিশেষ বিশেষ ভাষার। কোনও কোনও বৈয়াকরণ মনে করেন যে, আদিতে ভাষ্‌ ধাতু (কথা বলা ) ভাস্‌ ধাতুর ( প্রকাশ পাওয়া ) সহিতই যুক্ত ছিল। কিন্তু একজন কবিকে এই ভাষার ভিতর দিয়া যে অন্তর্লোকের পরিচয় দিতে হয় তাহা তাহার একটি বিশেষ অন্তর্নোক,-_এই অন্তর্লোকের স্পন্দন মর্বসাধারণের হৃৎ-স্পন্দন হইতে অনেকখানি স্বতন্ত্র. সাধারণ ভাষার ভিতরে তাই তাহাকে বহন করিবারও শক্তি থাকে না। কবির সেই বিশেষ হৃৎ-স্পন্দন তখন তাই গড়িয়। লয় তাহার বাহন একটি বিশেষ ভাষাকে,-_সেই “বিশেষ ভাষাকেই আমরা



Leave a Comment