ব্রহ্মানন্দ-লীলাকথা [সংস্করণ-২] | Brahmananda-lilakatha [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৬ ব্রন্মানন্দ-লীলাকথা একএক বার বাড়ীতে পাঠাইতাম। বাপ জমিদার, অগাধ পয়সা, কিন্তু বড় gure ছিল ৷ প্রথম প্রথম নানারূপে com) করিয়াছিল যাহাতে ছেলে এখানে আর না আসে; পরে যখন দেখিল এখানে ধনী বিদ্বান cate সব আসে, তখন আর ছেলের আসায় আপত্তি করিত ail ছেলের জন্য কখন কখন এখানে আসিয়াও উপস্থিত হইয়াছিল ৷ তখন রাখালের জন্য তাহাকে বিশেষ আদরযত্ব করিয়া wes করিয়া দিয়াছিলাম | “শ্বশুরবাড়ীর তরফ হইতে কিন্তু রাখালের এখানে আসা সম্বন্ধে কখনও জাপতি উঠে নাই। কারণ মনোমোহনের মা, স্ত্রী, CMs, সকলের এখানে আসা যাওয়া faa) রাখাল আসিবার কিছুকাল পরে যেদিন মনোমোহনের মাতা রাখালের বালিকা বধৃকে সঙ্গে লইয়া এখানে আসিল সেদিন মনে হইল বন্ধুর সংসর্গে আমার রাখালের ঈশ্বরভক্তির হানি হইবে না ত ?-_ভাবিয়া, তাহাকে কাছে আনাইয়া পা হইতে মাথার কেশ পর্যন্ত শারীরিক গঠনভঙ্গী তন্ন তন্ন করিয়৷ দেখিলাম এবং বুঝিলাম ভয়ের কারণ নাই, দেবীশক্তি, স্বামীর ধর্মপথের অন্তরায় কখনও হইবে All তখন ABM হইয়া নহবতে (শ্রীলীমাতাঠাকুরাণীকে) afar পাঠাইলাম, টাক। দিয়া যেন পুত্রবধূন মৃখ দেথে | “আমাকে পাইলে আত্মহারা হইয়া রাখালের ভিতর যে কিরূপ বালক- ভাবের আবেশ হইত তাহা বলিয়া বুঝাইবার নহে। তখন যে-ই তাহাকে এরূপ দেখিত, সে-ই অবাক হইয়া যাইত । আমিও Claas হইয়া তাহাকে ক্ষীরননী খাওয়াইতাম, খেলা দিতাম। কত সময় কাধেও উতাইয়াছি ! ছাঁহাতেও তাহার মনে বিন্দুমাত্র সন্কোচের ভাব আসিত না। তথনি কিন্তু বলিয়াছিলাম বড় হইয়া স্ত্রীর সহিত একত্র বাস রিলে তাহার এই বালকের ata ভাবটি আর থাকিবে না ।”” [লী] রাখাল বিহনে যেন গাড়ী বংৎসহারা। হইল রাখাল দুটি নয়নের তারা ॥



Leave a Comment