ইমারত [সংস্করণ-২] | Imarat [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১২ ইমারত ঝাড়-লঠনের হাজার বাতির আলোর জলসা থেকে ফিরে কাঠের 'পিলস্থজের উপর মাটির প্রদীপ দেখে যেমন মেজাজ খারাপ হয়ে যায় তেমনি তার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। একমাত্র সাম্বনাস্থল ছিল agi গ্রামের বাইরে বিশ-পঁচিশণটা ঝুরিওয়াল| বটতলায় রাত্রে কেউ যায় না। বলে ভূত আছে ওখানে । জনাবের ওই জায়গাটা খুব ভাল লাগে। বুড়া গাছটার ঘন ছায়ার তলায় কোন গাছ এমন কি ঘাস ae জন্মায় ন,-_পাকা মেঝের মত তকতক করে, মাথার উপরে ডালে পাতায় ছাউলীটি সুডৌল গোল, যেন ছাদের মত--গদ্ুজের মত মনে হয়। মূল কাওটাকে চারদিকে ঘরে বিপ-বাইশটা মোটা ঝুরি নেমে মাটির বুক ফুঁড়ে চলে গিয়েছে বিশ-বাইশটা থামেব মত। ছেলেবেল| থেকেই জ্বনাবের এই গাছতলাটিকে খড় ভাল লাগত। এখন সুধু ভালই লাগে না, এখন তার মনে হয় খোদাতায়লার এ এক বাহারে ইমারত। ছেলেবেলায় এসে গাছটার কাছে বসে থাকত দিনের বেলা। BR বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে AeA বাড়ল--তখন বিকেলের দিকে এসে গাছটার তলায় গিয়ে বসত, খুরে ফিরে দেখত। aya সঙ্গে পরিচয় যখন প্রেমে পরিণত Va, তখন সেই প্রেমে তার সাহস হয়ে উঠল ছুঃসাহস। সন্ধ্যার পর সে এসে এই গাছতলায় দীড়িয়ে থাকত একটা মোটা ঝুরিতে ca দিয়ে। ঝুরিটিতে এবং জনাবে যেন এক হয়ে যেত। গাছটার ঝুলে-পড়া ডালে ঝুলিয়ে দিত ota সাদা গামছা- ata! দূর থেকে অন্ত লোকে ভয় পেত, ভাবত সাদা কাপড় গ'রে কেউ গাছের ডালে বসে দোল ACH; AF দুর থেকে বুঝতে পারত” জনাবের fasta! সে নির্ভয়ে চলে আসত। WHA সঙ্গে যতক্ষণ থাকত ততক্ষণ ছিল তার আনন্দ | রঙ্গর কাছে সে গল্প করত রাজনগরের তিনখিলানি ফটকের, সদরের চূড়ার, মন্দিরের । সদরের বড় বড় ইমারতের। এর ওর কাছ থেকে শোন] শহর মুরশিদাবাদের নবাবী আমলের ইমারতের ৷ শহর কলকাত্তায়



Leave a Comment