ভারতীয় সাহিত্যে শ্রীচৈতন্য | Bharatiya Sahitye Sri Chaitanya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৮ ভারতায় Ale শ্রীচৈতন্য SOIT 'পণ্টসখা?- বলরাম, জগন্নাথ, অচ্যুত, AKI ও অনন্ত ছিলেন চৈতন্যের AAG! অচ্যুতানন্দ পণ্টসখার সঙ্গে চৈতন্যের ঘাঁনজ্ডতার কথা 1লখেছেন-_ বৈষ্ণব মণ্ডলী খোল FASTA বজাই বোলান্ত হাঁর | চৈতন্য ঠাকুর মহানত্যেকার TU TAWA Ul অনন্ত অচ্যুত ঘোঁন ANTS বলরাম জগন্নাথ | এ পণ্ট AMZ’ নৃত্য কাঁর গলে গোঁরাঈচন্চ সঙ্গত | [শুনোসংঁহতা, ১ম অধ্যায় ] এই পণ্টসখাকে শ্রীচৈতনোর অন্তরঙ্গ লীলাপাঁরকর বলে আঁভাঁহত করে কটক রেভেনশা কলেজের MISA অধ্যাপক ATA আর্ত বল্লভ মহান্ত লখেছেন-- ভক্ত হৃদয়ের দুখ নিবারণ, পাপের CORTINA ও সাধুর পাঁরল্লাণ ছলে ভগবান হাঁর ননজলাীলা' আম্বাদনের জন্য LS চৈতন্য প্রেমম্‌বার্ত শ্রীকৃষ্চৈতন্যর্পে মানবাঁবগ্রহ ধারণ কাঁরয়া ধরাধামে অবতীর্ণ হইলেন | 1নজলীলা আস্বাদনে স্বীয় পাঁরকরবর্গের উপাঁস্থাত অপাঁরত্যজ্য--সেই পাঁরবরবর্গও ধরাধামে অবতীর্ণ হইলেন । প্যভাঁম উৎকলখণ্ডে যে WA প্রেমলীলার TAA কল্লোল প্রবাহিত হইয়াছিল, তাহার প্রধান কারণ শ্রীচৈতন্যচন্দ্র ও তাঁহার পাঁরকরবর্গ। সেই পাঁরকরবর্গ' দই শ্রেণীতে 1বভন্ত, যথা-_ অন্তরঙ্গ ও বাঁহরঙ্গ NOAA তথা পণ্টশাখা--বলরাম, জগন্নাথ, যশোবন্ত, TABS অচ্যুতানন্দ। RCSA মতে তাঁহারা প্রভুর অন্তরঙ্গ সখা” | বলরাম দাসের জগমোহন রামায়ণ, জগন্নাথ দাসের ভাগবত এবং অদ্যুতানন্দের হাঁররংশ এবং বলরাম-জগন্নাথের গীতা অন্‌বাদ তৎকালীন কথ্য ওাঁড়মা ভাষার নবাঁদগন্ত উন্মোচত করোঁছল। ( Balarama Das $ Sahitya Akademi 1982, p. 85) 1 AGAMA এই উদ্দপীপত ভাঁমকার অন্তরালে আছেন শ্রীচৈতন্য। ওঁড়আ চৈতন্য ভাগবত প্রণেতা ঈশ্বরদাস স্পষ্ট ভাবেই জানিয়েছেন, চৈতন্যপ্লেরণাতেই পণ্টসখা এইসব রচনায় Tol হয়োছিলেন ।- 'জণ জণরে শাড়ী দেই | Tals চৈতন্য গোঁসাই*। পুরাণ গীতরস FAL যাহা লোঁখব RATA | অবতারক যেতে কথা । লিখন কর শাস্মপোথা”। 'পণ্টগাখা এ নীলাঁগাঁর | সেবা Fate দেবহাঁর । পুরাণ কলে গীতরস । BETA গীত প্রকাশ | [ ঈশ্বরদাস 3 চৈ. ভা. ৫৪ অধ্যায় | জগন্নাথ দাসের SOA ভগবত পড়ার আগ্রহে নিরক্ষর মানুষ পড়াশনা গশিখোঁছল ৷ বঙ্গীয় সমালোচক fama সেন লিখছেন “ডাঁড়ব্্যার cia গ্রামে এই ভাগবতের প্রচার আছে । প্রতোক গ্রামো আমাদের দেশের চণ্ডীমণ্ডপের মত ভাগবতটুঙ্গী আছে । যে একেবারে নিরক্ষর, সে-ও শ্তানয়া শ্যাঁনয়া ভাগবত শাঁখয়াছে ( ওঁড়য়া সাহিতা, প.. ২১) I”



Leave a Comment