মানসা-মঞ্জুষা | Manasi-manjusha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মানসী-মঞ্জুবা | ৩ যেন সদ্-যৌবনাভিষিক্ত ‘sf প্রেম নামক স্বম্গের পণশ্চাদ্ধাবন করিতে আসিয়া হৃাঁয়ারণ্যে হারাইয়া গিয়াছেন। এই ‘quaraty হইতে fasrae? Ware প্রভাতদংগীতে। শ্রত্যক্ষ Shere প্যার্থের অস্তরালে cy একটি SN ACK, SSeS মানব সম্পর্কের অতীত যে অসীম হৃদয়োৎসব আছে, এই কাব্যের অনেকগুলি কবিতায় কবি তাহা we করিলেন। 'হৃদয় আজি মোর কেমনে গেল খুলি' এবং 'আজি এ প্রভাতে afea sa’ অর্থাৎ প্রভাত উৎসব” ও “নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ” এই দুই কবিতার মধ্য দিয়। কবির সমস্ত কাব্যের ভূমিকা রচিত হইয়াছে। কবির নিজের তাষায়, “প্রভাতসংগীতে আমার betaine অন্তরপ্রকৃতির প্রথম বহিমুখী উচ্ছ্বাস, সেইজন্য ওটাতে আর কিছুমাত্র বাছবিচার ব্যবধান নেই। এখনো আমি সমস্ত পৃথিবীকে একরকম তালবাসি-_ কিন্তু সে এরকম উদ্দামভাবে নয়-_ আমার ভালবাসার জ্যোতিষ্কলোক থেকে একটা দীপ্তি প্রতিফলিত হয়ে সমস্ত মানবের উপর পড়ে-_সেই Hifacw এক এক সময় পৃথিবীটা ভারি wea এবং ভারি আপনার বোধ হয় ।” প্রভাতসংগীতের কবিতাগুলি পরবর্তাকালে রবীন্দ্র-সমালোচকদের কাছে বহু কারণে আলোচনীয় হইয়া! উঠিয়াছে। প্রকৃতির সহিত কৰবিপ্রাণের নিবিড় সম্পর্কের কথা এই কবিতাগুচ্ছে বিচিত্র বর্ণরাগে সম্পন্ন হইয়া উঠিয়াছে। 'এই কাব্য শেষ্‌ হইয়াছে আত্মমগ্ন নৈরাশ্য হইতে মানব-সম্বদ্ধ- লোকের সহজ জীবনসৌন্দরে কবির নিষ্ঘমণের ইচ্ছায়-* জগৎ CATS ভেসে চল যে যেথা আছ ভাই চলেছে যেথা রবিশনী চল রে সেথা যাই | প্রভাতসংগীতের পর ছবি ও গান রচিত হইল। নাম হইতেই বুঝা যায়, চিত্র ও সংগীতধর্মিতাই ইহার কবিতাগুলির মূল লক্ষণ। কিন্তু এ লক্ষণ তো এমন কিছু নৃতন নয়। তবে এই সংগীত যেন সম্প্রতি আরও উদ্দাম aba) উঠিল, এই চিত্রান্কন-প্রয়াস যেন আরও রঙে রঙে রাঙা হইয়। উঠিল। রবীন্দ্রজীবনীকারের ভাষায়, 'নিজ হৃযয়ের দুঃখহুখের উদ্বেগ-উচ্ছবাস হইতে মুক্তি পাইয়| বাহিরে মুখ তুলিতেই পৃথিবীর বিচিত্র ছবি তাঁহার মুগ্ধনেত্রে উদ্‌ভাসিয়| উঠিল, তখনই তাঁহার সাহিত্যে নৃতন রূপ ও নৃতন Aaa উৎস দেখা fra ছবি ও গানের মধ্যে ।” ছবি ও গানের কবিভাগুলি যৌবনের আত্মবিস্বত আবেগে লিখিত, কবিত্বের ধ্যাপামি ছবি ও গান



Leave a Comment