সুকুমার সমগ্র রচনাবলী ১ | Sukumar Samagra Rachanabali 1

কোনো মেলা বা একাঁজাঁবশনে farce উপেন্দাকশোর ছেলেমেয়েদের সব জাঁনস দোঁখয়ে দৌঁখয়ে ব্যাঁঝয়ে দদিতেন। তাঁরা যেখানেই যেতেন, তাঁদের চারাঁদকে fou জমে যেতো-_সবাই ছেলোঁপলেদের সঙ্গে ছোট হয়ে গয়ে কথাগ্‌লো MATT! এই শক্ষা সব অবস্থায়, সব সময়ে চলতো। একবারের কথা প-ণ্যলতা 1লখেছেন-_ “আমরা রেলগাঁড়তে চড়ে কোথায় যেন বেড়াতে যাঁচ্ছ, আর ক্রমাগত বাবাকে প্রশ্ন করে চলোছ-- “এটা ক?” 'ওটা কেন?” বাবা ব্যাঁঝয়ে Tete) খাঁনক পরে ওাঁদককার 1সট থেকে একজন ভদ্রলোক উঠে এসে বললেন, 'মাফ করবেন, আপনার সঙ্গে আলাপ না করে পারাঁছ ATI FH আশ্চর্য সনন্দর করে আপাঁন ছেলেমেয়েদের Pray দেন! আঁম এরকম আর দোঁখ নি” ।” বাল্য ও কৈশোর : বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ'দের খেলার প্রকাতও বদলাতে লাগলো আর এই পাঁরবত/নের মধ্যে দয়েই চাঁরাঁল্ক Camorra Bo উঠলো। একটা খেলা ছিল 'রাগবানানো”। পুণ্যলতা এর বর্ণনা ঁদয়েছেন, “হয়তো কারো ওপর রাগ হয়েছে, অথচ তার শোধ Tees পারাঁছ না, তখন দাদা বলত, 'আয় রাগ বানাই AAS সেই লোকাঁট সম্বন্ধে যা তা অদ্ভুত গল্প বাঁনয়ে বলতে আরম্ভ করত, আমরাও সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বলতাম। তার মধ্যে 1বদ্বেষ কংবা হংস্রভাব 1কছু থাকতো না, সে ব্যান্তর কোনো আঁনচ্টাঁচম্তা থাকতো না, শুধু মজার মজার FAT. ANAT দ্লোতে রাগটাগ সব কোথায় ভেসে যেতো-_মনটা আবার বেশ হাল্কা APC ভরে উঠতো।” হ-য-ব-র-লয়ের 1হাঁজাবজাঁবজের জন্মস্থান কোথায় তা এর থেকেই বোঝা যায়। ছান্দাসকতা রায়বংশের একটা CATT ছিল । লোকনাথ রায়ের দাদা ভোলা- নাথ রায় অনেক সময় সাধারণ কথাবার্ত7ও ছড়া কেটে বলতেন। TAT শ্যামস্নন্দর নিজের রাঁচত Cor দয়ে গৃহদেবতার পুজো করতেন। উপেন্দ্াঁকশোর ছেলে- মেয়েদের কাঁবতায় চাঁঠ 1লিখতেন। পাঁরবারের সাম্য আসরেও ছড়াকাটার খেলা হতো। একজন কাঁবতার একটা BA বলতেন, আরেকজন তার সঙ্গে 1মল fees পরের ছত্প- এইভাবে AAS! একাঁদন আরম্ভ Ty “একদা এক বাঘের গলায় ফুটোঁছল Ble”, ‘MITT THR COL নাহি তার স্বাঁস্ত*, Toate 1তনরাত atte তার Tan’, 'সে*ক দেয়, তেল মাখে, লাগায় Slaw!’ ক্রমে Teles যখন বললেন, “ভিতরে ঢুকায়ে দল দীর্ঘ তার চণ্ট--_ তখন কেউ আর তার মল দতে পারে না। কিন্তু সুকুমার চট করে বলে ফেললেন. “বক সে চালাক আঁত ঠচিাঁকৎসক-চুণ্ট |” সকলে আপাঁত্ত করে উঠলো, “go.” আবার ক কথা! ম্যান্তদারজন তাঁর fos চাপড়ে বলে দিলেন, “ROT মানে. ওস্তাদ, AAT 1” সুক্মারের এই বয়সের রাঁচত রবীন্দ্রনাথের “বিশ্ববীণা” গানের “আষাঢ়” অংশের একটা 'প্যারাঁড়* পাওয়া যায় “AiG বেগভরে রাস্তা গেল ড্াঁবয়ে. জীবষনী ৭