বাংলাসাহিত্যে ঐতিহাসিক উপন্যাস | Banglasahitye Aitihasik Upanyas

Crary fea বিদেশীর আক্রমণে বিপর্যস্ত সমাজবৃত্ত কোনো কোনো কাহিনীর উপজীব্য । তবে এই সমস্ত war বর্ণনার ফাঁকে ফাঁকে কবির ব্যক্তিগত শোক-উচ্ছ্বাস, আনন্ম-উল্লাস লক্ষ্য করা যায়। এবং সেইখানেই কাব্যত্বের স্পর্শ লেগেছে। দুর্যোগবার্তা, সংঘাতচিত্র পর্যায়ের ছড়াগুলিতে দেশের কথা দশের কথা আছে। দেবনাথের তিতুমীরের axe কর্তৃক নিধনের পর কবি এই বলে দুঃখ প্রকাশ করেছেন-_ কইতে ফাটে বুক, বড় Fee, রাঁয় মারা গেল। সিংহের HII যেন ATTA হাতে হল ॥ এর প্রথম ছত্রে কবির স্বতঃ্মৃর্ত আবেগকম্পনটি লক্ষণীয়, দ্বিতীয় ছত্র প্রথার অনুকরণ। এমন আরো অনেক আছে। গ্রামজীবনের নিস্তরঙ্গ প্রবাহে agi, দুরিক্ষ, ভূমিকম্প, সংঘাত ইত্যাদি প্রবল আলোড়ন BIS! প্রত্যক্ষ" দশর বিবরণ হিসেবে এই বর্ণনাগুলিতে হৃদয়ের ছোপ লেগেছে। বর্ণন! প্রায়ই বাস্তবতাকে ছাড়িয়ে গেছে। কিন্তু তাতে করে ঘটনার গুরুত্ব কিছুমাত্র কমে নি। কবিরা দুর্যোগের সালগুলিকে ঠিক মনে রেখেছেন-_ এগারশ চৌরানব্যই ব্রিপুরের মন। অন্লাভাবে প্রজা ক্ষিতি হইল নিধন! অথবা বিধাতা জন্মের কালে মন ১২৭৩ বার তিহার্তর সালে পরাধীনের ভাগ্যে কি লিখিল wy সুখ জাহা হোক লক্ষ্মীহীন যত লোক পেটভর অন্ন না পাইল। কিংবা] এগার শত মাত পঞ্চাশ মধি cays মাস। সন্ধ্যাকালে বুধবার প্রতিপদ প্রকাশ | তৃতীয় বিংশতি তারিখ জ্যৈষ্ঠ মাস ছিল। পূর্বাভাগ হোতে পুনি ates উঠিল এই-সব সাল তারিখ পাঠককে অতীতের জগতে নিয়ে যায়। তথাপি এ কথা ঠিক ইতিহাসাশিত বাংলা কবিতাগুলিতে কাব্যত্বের স্পর্শ কম! এগুলি সাময়িক ঘটনাজাত, এগুলিতে কালজয়িদ্বের স্বাক্ষর নেই | এই সমস্ত কাব্যকবিতায় নামধামের ভুলচুক আছে, একের গুণ বা দোষ aaa উপর চাপিয়ে দেবার চেষ্টাও দেখতে পাওয়া যায়। কবিরা! ইতিহাসকে উপাদান হিসেবে ব্যবহার করে নতুন কোনো ভাবনা প্রকাশ করবার চেষ্টাও