নারী ও সামাজিক অবিচার [সংস্করণ-৩] | Nari O Samajik Abichar [Ed. 3]

(১২ ) foal ও কর্যের মূল উৎস-_অহিংসা বা প্রেম। এইজন্য স্বাভাবিকতাবে তিনি এই অহিংসার পথই প্রদর্শন করিয়াছেন-_তদ্ত্বারা শুধু নারীই তাহার নিজ শৃঙ্খল হইতে মুক্তিলাভ করিবে না, TTS জগতের সকল অমঙ্গল চিবতবে দূবীভূত হইবে । “যদি নারীগণ নিজেদেব দুর্বলতা ও অক্ষমতার ধারণ] একবার ভুলিতে পারে তবে তাহারা যুদ্ধের বিরদ্ধে পুরুষের চেয়ে অনেক বেশী কাজ করিতে পারে”--এই কথা ১৯৩২ সালে তিনি প্যারীনগরীর নারীগণকে বলিয়াছিলেন এবং পুনরায় স্বইজারল্যাণ্ডে বলিয়াছিলেন, “আপনারা ইউরোপের নারীগণের প্রতি যে বাণীর জন্য আমায় অহবোধ করিয়াছেন, আমি জানি at আমার সেই বাণী দেওয়ার সাহস আছে feat) তাহাদের রোষভাজন না হইয়া যদি আমাকে তাহা করিতে হয় তবে আমি তাহাদিগকে যে সকল ভাবতের নারী গত বৎসর একযোগে thin উঠিয়াছিল তাহাদের নিকট যাইতে বলিব এবং ইহা আমি সত্য afer বিশ্বাস করি যে ইউরোপ যদি অহিংসার শিক্ষাগ্রহণ করিতে চায় তবে ইউরোপের নারীগণের ভিতর দিয়াই তাহা সাধিত হইবে ।” হায়! এই উপদেশ cen ভূমিতে পতিত হইয়াছিল। ফলে আজ ইউবোপ রক্তে Ate হইয়া] হিংসা! ও বিদ্বেষের ভয়াবহ দাবানলে দগ্ হইতেছে ৷ গান্ধীজী ভারতে ইংরেজ আধিপত্যের বিরুদ্ধে সংগ্রামে নারীকে অহিংস-নীতি অবলম্বনের ক্ষেত্র প্রদর্শন করিরাছিলেন ; এবং ইহাতে কোন সন্দেহ নাই, ভারতে নারীজ্জাগরণের পক্ষে যতগুলি বিষয় সহায়তা করিয়াছিল তন্মধ্যে উহাই সর্বাপেক্ষা অধিক কার্যকরী হইয়াছিল । অবিচলিতচিত্তে অগ্নিময় পরীক্ষা-কুণ্ডের সম্মুখীন হইবার ay উহা শত সহস্র নারীকে উদ্ব দ্ধ করিয়| তাহাদের গৃহের অবরুদ্ধ HITT কোণ হইতে বাহিরে টানিয়] আনিয়াছিল। ইহ। সম্পূর্ণরূপে প্রমাণিত করে যে, অমঙ্গল বা wate আক্রমণ প্রতিরোধ করিবার