বিভূতি-রচনাবলী [খণ্ড-১০] | Bibhuti-rachanabali [Vol. 10]

Je ছোট ছোট sfaafiurefaa ক্ষেত্রে মুখের ভাষার স্থানকান ও মাছয বিচায়ে faye প্রয়োগ কম লেখকের কলমেই CHT ঘায়। যেখানে যেটুকু প্রয়োজন, অতিরিক্ত কিছু নয় SAIS নয়, যেটুকু দেই চরিদ্রের পক্ষে স্বাভাবিক chs মাত্র। অভিণয় কঠিন এ কাজ। et বাড়ী” উপস্তাসখানিতে নিধুর বাবা রামতারণ নিজের ভুরবস্থার কথা নায়েবের কাছে মনে মনে বললেও মুখে চরি্রান্নগ ভাবে নির্বাক। পুরুষ-মহিলা-চরি্ নির্বিশেষে বিভূতিভূষণ এই gue ক্ষমতা দেখিয়েছেন অনায়াপ- পটুতায়। তাষাতঙ্গি বিভূতিভূষণের 'পথের গাচালী'-যুগে কবিত্বপূর্ণ, প্রায়ই পারপল্‌ প্যাচে তরা। কবিত্বময় Sia] ও অঙ্ভূতির তীব্রতার সমগ্বয়ে ‘purple patch’ সহুষ্ট হয়। পিতা মহাননোর কবিত্বণক্তি পুত্র বিভূতিভুষণকে করেছিল কবি, গানের এঁশ্বধ্য দিয়েছিল ছন্দ আর উদ্বাসীন পর্য্যটন পুত্রের রক্তধারায়, জম দ্বিয়েছিল এক গতির উন্মাছ্বনা। SiN ও শব! চয়ন করেছেন তিনি ক্রমাগত, সে AAS আলোচনায় দময় লেগে ষাবে-- AM পাতাও অনেক সংখ্যক লেগে ষাবে। প্রকৃতির রূপ বর্ণনায় এই কবিত্বশক্তি অপরূপ হয়ে উঠত £-- *তিনি জানেন কোন্‌ ঝোপের কোণে বাসকফুলের মাথা লুকাইয়া আছে, নিভৃত বনের মধ্যে ছাতিমফুপের দল কোথায় গাছের ছায়ায় শুইয়া, ইছামতীর কোন্‌ বীকে Aga শেওলার ফাকে ফাকে নীল-পাপড়ি কলমীফুলের ছল ভিড় পাকাই্য়৷ তুলিতেছে, কাটাগাছের ডালপালার মধ্যে ছোট্ট খড়ের বাগায় টুনটুনিপাথীর ছেণেমেয়েরা কোথায় ঘুম ভাঙিয়া উঠিল। তার রূপের fas আলোয় বন যেন ভরিয়া গিয়াছে। নীরবতার, জ্যোৎস্সায়, স্থ্গন্ধে, অস্পষ্ট আলো-আধারের মায়ায় atfay অপরূপ ল্রী।” (পথের গাচালী' ) হ্র়ি্রের প্রাচীন কোঠায় ঝড়ের রাজরির বর্ণনাও অতি শক্তিশালী | প্রসঙক্রমে উল্লেখ্য যে গছেন্্কুমার মিত্রের 'পৌষ-ফাস্ুনের পালা'য় ঝড়ের বর্ণনা বিভুতি-বনাশ্য়ী। বাংলার মাঠধাট, ছোটখাটো ফুল, তৃণাঙ্কুরটি পর্য্যন্ত লেখকের খাতায় ছ্নাব মিটিয়ে fea তবে অব্যাহতি পেয়েছে। = প্রকৃতিকে দেখবার দৃষ্টিটি বিতুতিভূযণের নমনাময়িক কৰি জীবনানন্দের দঙ্গে তুলনীয়। “caret সবুজপাতা অভ্রাণের অন্ধকারে হয়েছে TAY, ছিজলের জানালায় আলো আর বুলবুলি করিয়াছে খেলা,” ইত্যার্বি-- (মৃত্যুর খাগে'--জীবনানন্ ) রূপ রস স্পর্শ দিয়ে ধর! এদের প্রককতি--কাঁট্সের মত সেন্যুয়ান।