কুশী-প্রাঙ্গণের চিঠি [সংস্করণ-২] | Kushi- Pranganer Chithi [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ছঅন্য কোনও লোক থেকে ভেসে আনছে ধ্বনিটা, Te কেঁপে ওঠে; অনেক নিচে “te, নীরব জলধার; দূরে একখানি গ্রাম, Fe! ছুটো নদীতে নতুন জল নেমেছে--পুলের নিচের খাদগুলে দিয়ে গৈরিক জলের ধারা-- গর্জন--বাধা পেয়ে নিচের পাথরগুলোর ওপর কুশী যেন তার দাত yea সেগুলোকে শানিয়ে নিচ্ছে। এ-গর্জন তো ওঁ গ্রামথানির কানে পৌছানো উচিত; আর নিশ্চিন্ত রয়েছে ওর] কিসের ভরসায়? কোপারিয়ার পর চেহারা কতকটা বদলাল, সন্ধ্যা গাঢ় হয়ে দিনের দৃশ্যে যবলিকাও টেনে দিলে। যখন সাহারসা স্টেশনে নামলাম, তখন অন্ধকার বেশ AS হয়ে উঠেছে। আমাদের এই সাহাবসরা, এর একটু নতুন ইতিহাস আছে। এই যে হদুটে। TERA আর গোট। ষোল থান নিয়ে চার হাজার বর্গমাইলের বিরাট কুশী-প্রাঙ্গণ, এর নমস্তটটাই এই সেদিন পর্যন্ত ছিল ভাগলপুর জেলার মধ্যে | খুব খারাপ জায়গ! AT! কুশীর কথনও যশ ছিল না অবশ্য, তবে অপযশের TAS এতটা বাড়েনি আগে। এই প্রাঙ্গণের উত্তর-পূর্ব কোণ দিয়ে প্রবেশ করে দক্ষিণপূর্বণ কোণ দিয়ে গঙ্গায় নেমে যেত । নিরীহ যে কোন কালেই ছিল না, তার জন্যে নব দোষট। ওকেই দিলে চলে না, কিন্তু ওর খাদে যত জল ধরে, হিমালয় তার চেয়ে বরাবরই বেশি দিত ঢেলে; তাই অবুঝ বাপের অবুঝ মেয়ে কুশী বর্ষায় খানিকট। উৎপাত করে-_তাও খুব অভগ্র- রকমের নয়-_গঙ্গ'র পেটে ঢেলে দিত জলটা। তারপর এদিকে এসে সেই খাৎ আরও উরে উঠতে কুশী উঠেছে ক্ষেপে--পাগলের মতনই সমস্ত জায়গাটাকে ভেঙেচুরে, এখানটা জলে ডুবিয়ে, ওখানট। বালিতে ডুবিয়ে একেবারে ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে। ক্রমে এমন অবস্থা! হয়ে দাড়াল যে, ভাগলপুর গঙ্গার ওপার থেকে আর সামাল দিতে পারে al নদী চলবে একট! ধারায় ; একটার জায়গায় ন। হয় দুটোই হোক, একবেনী aw হয় হোক ত্রিবেণীই; কুশী কিন্তু নিজের বেণী একেবারে এলিয়ে শতভাগে দিয়েছে বিছিয়ে,কোশী (আমল ধারা), বালওয়াহ, বরহরি, পুরায়েন চিলাউনি, পরওয়ালা, বেটা, GAN, গোহী---কত নাম খুঁজবে লোকে? wre fF a



Leave a Comment