রাজনীতি ও সমাজতন্ত্র | Rajniti O Samajtantra

'লেশমাত্র নেই'-যদি ধরে নেওয়া হয় তবে মনে করার যুক্তি মেলে ইতিহাসের প্রথম পৃষ্ঠাও তারা উণ্টে দেখার স্থ্যোগ পায়নি। দ্বান্দিক বস্তবাদের স্বরূপ ব্র্ণনাকালে SATA একস্থানে বলেছিলেন “কমিউনিজ্‌ম্‌ প্রতিষ্ঠা পেলেই এই দ্বান্দ্বিকতার অবসান হবে।” তার মতে “যতদিন শ্রেণী সংঘাত থাকবে, দাস্রা প্রভুদের বিরুদ্ধে, etal সামস্ততন্ত্রীদের বিরুদ্ধে এবং শ্রমিকর৷ শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে মংগ্রামলিপ্ত থাকবে ততদিনই সামাজিক স্ববিরোধীতা থাকবে | শ্রনিক রাষ্ট্র-প্রতিষ্ঠার পর ধীরে ধীরে এই স্ববিরোধিতা স্তিমিত হয়ে TA? যদিও গত ৫০ বছর যাবৎ তথাকথিত শ্রমিক রাষ্ট্রগুলিই এ-বক্তব্যের সত্যতা প্রমাণ করতে পারেনি। তবে কমিউনিস্ট শাসনের নতুনত্ব বা বিশেষত্ব এই যে, অন্য শাসকের অবলম্বন যেখানে জনগণের শান্তি, সমৃদ্ধি ও তার গতির প্রতিশ্রুতে, সেখানে কমিউনিস্টদের প্রতিশ্রুতি সকল দায়িত্ব আর কর্তৃত্ব ওই জনগণের হাতেই ন্যস্ত কর|। কাঙেই এর আকর্ষণ স্বভাবতই কিছু cats যদিও এর পরিণতি ঘটে আত্মসমর্পণে। কারণ গণতন্ত্রে একটি নির্দিষ্ট স্থায়ী কর্তৃত্ব পেতে স্বনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি নিয়ে জনগণের দ্বারস্থ হতে হয় এবং দেওয়া প্রতিশ্রুতি পালিত হলে তবেই টিকে MIB ও সে-দ্বারে ort উপস্থিতি সম্ভব sa কিন্তু কমিউনিস্ট শাসনে এর প্রয়োজনই হয় Al এই ব্যবস্থাটাই সেখানে Geta—ele পরিত্যজ্য। আদিতে একবারই মাত্র এদের জনসমক্ষে উপস্থিত হতে হয় এবং উজাড় করা সমগ্র আশ্বাস ও প্রতিশ্রুতের আবেগে জনগণকে আকৃষ্ট করতে হয়। কিন্তু একবার এ-ফাঁদে Al দিলে আর তাদেব পরোয়। করার দরকার পড়ে Al কারণ এখান থেকে বের হওয়ার রাস্তা আর কখনই CYS হয়নাী। খথটনী-নির্ভর ইতিহাস এখানে আর কিছুই প্রমাণ করতে পারেনি! বস্তুত রাষ্ট্র ও রা্ট্রমানুষের উপর কর্তৃত্ব করতে যত কৌশল এ THe প্রয়োগ Sa হয়েছে, এই কমিউনিস্ট কৌশল তার ভিতর ১০