মাদার রাশিয়া | Mother Russia

1৫ বাহিনীর বিশেষতঃ জেনারেল সেরমানের কৌশলেব নিবিখে বা ফরাসী বিপ্লবকে গিলোটিনের হিসাবেই দেখতে হয়। ফরাসী বিপ্লবের নৃশংসতায়, বিখ্যাত ব্রিটিশ উদারনীতিক, এডমণ্ড বার্কের মত আতংকিত আর কেউ হয়নি। Sta স্বরণীয় oz Reflections on the French Revolution এ এই সব্‌ অত্যাচারে বেদেনাকাতর হয়ে তিনি লিখেছেন ঃ “অত্যন্ত চড়া দাম দিয়ে ফ্রান্স যে অপ্রচ্ছন্ন শোচনীয়তা কিনেছে কোনো জাত সেই দামে আশীর্বাদও কেনে না। অপরাধের বিনিময়ে ফ্রাম্স দারিদ্র্য কিনেছে !--ফ্রান্স স্বার্থের খাতিরে তার নিষ্ঠা বিসর্জন করেনি, arn স্বার্থ বিসর্জন করেছে তার নিষ্ঠাকে ব্যভিচারী করার উদ্দেশ্যে'* . যারা ধর্মের ভাবাবেগে, অর্থনৈতিক ব্যক্তিস্বার্থে, রাজনৈতিক প্রয়োজনে, সামাজিক ব্যবস্থার প্রতি প্রীতিবশে বা যে কোনো প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র ব্যবস্থার (গণতান্ত্রিক a স্বৈরাচারী ) অদছ্ুরাগী তাদের কাছে উপরোক্ত কথাগুলি পরিচিত ও স্বাভাবিক মনে হবে-_তার। বিপবের মত একটা! বাধভাঙা উদ্দামতাকে পরিহার করে চলেন। ওঁতিহাসিক নিয়মে বা যেসব কারণ তাদের কাছে অজ্ঞাত তার ভিতর থেকেও যদি বিপ্লব জাগে তাহলেও তাদের চোখে তা পরিহারযোগ্য। তবু উত্তরকালে এডমও বার্ককেও স্বীয় SH স্বীকার eS হয়েছিল। আতংক ৰা সন্ত্রাসকে যে তিনি মেনে নিয়েছিলেন তা নয়, তার কারণ বিপ্লবের অস্যান্ত শক্তি, যা তার ধারণার সীম! পার হয়ে feat তিনি তার Thoughts on French Affairs নামক গ্রদ্থে লিখেছিলেন ঃ “আমার মতে MVS যেমন আছে তা বর্ণনা করা হয়েছে। আমার বিশ্বাস শক্তি, জ্ঞান ও তথ্য যেখানে শগুভেচ্ছার সঙ্গে অধিকতর সংযুক্ত সেইখানেই তার প্রতিকার। আমার কাছে ঠিক ততটা সম্ভব নয়। আমি এই বিষয়ে চিরদিনের মত যা বলার তা বলেছি। বিগত ছু বছরে এই বিষয়ে আমার বহু উদ্বেগাকুল মুহূত কেটে গেছে। মানবীয় ব্যাপারে যদি বিরাট পরিবর্তন আন্তে হয়, তাহলে মানব মনকে তার উপযুক্ত করে PLS হবে; সাধারণ মতামত ও অন্ভূতি সেইদিকেই যাবে। সকল আশংকা, সকল আশ! তাকে অগ্রসর করে নিয়ে যাবে, আর তারপর সেই প্রবল তরঙ্গকে যে বাধা দেবে সে মানুষের মানবীয় ব্যাপারের অভিসন্ধি নয়, ঈশ্বরের বিধানকেই বাধা দেবে। তারা যে UP ও কঠিন হবে তা নয়, তারা একগু'য়ে ও বিকৃত যানসিক্তার পরিচয় দেবে ।” বার্কের স্বীয় মতের এই ধরণের পুমবিচারে ম্যাথু আর্গন্ড, বলেছেন :-_ Sara মত সম্পর্কে বার্কের এই প্রতাবর্তন ইংরাজী সাহিত্যে অপূর্ব ঘটনা। শুধু ইংরাজী নয়, সকল সাহিত্যের ক্ষেত্রেই এই কথা প্রযোজ্য |” রাশিয়ার পক্ষে অপরিহ্রণীয় তথ্য এই যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন যতই ব্যয়লাধ্য হোক- তার ফলে জাতিরক্ষাকর পুরস্কারও সে লাভ করেছে। ১৯২৮ থেকেই প্রধানতঃ তার শিল্প ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে আর তাই নিয়ে সে পৃথিবীর cada যাত্ত্রিক বাহিনীর সঙ্গে লড়েছে। তার শত্রু পক্ষ জার্মানী, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, ente, জেকোল্লাতকিয়া৷ প্রভৃতি পশ্চিম