সঙ্গিনী | Sangini

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১২ স্‌ঙ্গিনী ATS খেয়ে বুনে৷ লতায় গিয়ে বসল, আবার Boer | এতোক্ষণে মহীপতি ওদের দেখতে পাচ্ছে : শশধর, পুর্ণেন্দু, রবি, পার্বতী,'-.| এলা শাড়ি পরেছে। কিন্তু আরও একজন যেন শাড়ি পরা, ও কে? সন্ত চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে কি বলছিল, রবি weary হাসছে। কাছাকাছি এসে পড়েছিল ওরা | পার্বতী খানিকটা এগিয়ে | “ওমা, তুমি--”, পার্বতী সামনে ছ পা এগিয়ে এসে দাড়াল, “এখানে এসে দাড়িয়ে রয়েছ 9” মহীপতি বলল, “তোমাদের বাড়ি গিয়ে শুনলাম, বেড়াতে বেরিয়েছ; অপেক্ষা করছিলাম |” রবি হাত জোড় করে সহাস্তয মুখে বলল, “প্রথমেই স্যার, আপনার কাছে মাপ চেয়ে নিই। সকালে নদী ধরে হাটতে হাঁটতে আমরা অন্যদিকে চলে গিয়েছিলাম। তারপর দেখি, আর একটা দল ওদিক দিয়েই ফিরছে, আমরাও তাদের পেছন পেছন ফিরতে লাগলুম। ফিরে দেখি, যা বাব্বা একেবারে অন্য জায়গায় হাজির। আপনার বাড়িতে আর জল খেতে যাওয়া হল না। ভেরী সরি ।” মহীপতি হেসে বলল,“আমি ও বেশিক্ষণ বাড়িতে থাকতে পারিনি |” “যাক বাঁচালেন। আমবা ভাবছিলাম, আপনি ওয়েট্‌ করে করে বেজায় চটে যাবেন |” “না ।” মহীপতি মাথা নাড়ল আস্তে করে। পার্বতী বলল, “তুমি সকালে একজনকে দেখোনি,” বলে নতুন মানুষটির দিকে তাকাল, বাসনাদি, আমার মামাতো দিদি, শশধরবাবুরু ধর্মপত্বী--, বলে হাসিমুখে ভগ্লীপতির দিকে তাকিয়ে কটাক্ষ করল পার্বতী । বাসনা সামান্য সরে দাড়িয়েছিল। মহীপতি কয়েক পলক দেখল বাসনাকে । চোখে কিছুটা বিস্ময় যথারীতি নমস্কার করল। “দিদি, এই ভদ্রলোকই সেই মহীপতি, সকালে যার কথা বলছিলাম |” “চিনেছি,” বাসনা বলল।



Leave a Comment