দেওয়াল | Deoyal

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
So দেওয়াল উঠে গিয়ে এক গ্লাস জল গড়িয়ে নিলে স্থথা। ঢক OF করে খেয়ে ফেলল এক নিশ্বাসেই। পয়তাল্লিশ টাকা? হ্যাী। পথে আসতে মল্লিকদের রোয়াকে বাসহ্কে দেখলাম। তাকে বাজার-টক্জার আনতে টাকা দিয়ে এলাম | মিষ্টি আনতে বলেছি এক টাকার, তোমার atx? সুধা হানল মার দিকে তাকিয়ে । “আমার ace রত্বময়ীর মুখের নরম হাসি আস্তে আস্তে ঢেকে এল। অদ্ভুত এক faa ছড়িয়ে পড়ল। গালের পাশে কপালে কয়েকটা রেখা কুঁচকে উঠেছে। চোধের দৃষ্টি উন্মন!। Re সরে এল মার কাছটিতে। এখরনের মুহূর্তে মা যে কী ভাবে স্থধার জানা আছে। গলা জড়িয়ে ধরল ছেলেমানহযষেব মতন, আৰব্দথারের স্তরে বলল, “কেন, তোমার কি মিষ্ট খেতে নেই? মাইনেটা পেলাম ates | আনন্দ করে একটা দিনও ত মানুষ টুকটাক্‌ আনায় মা ।” 'জানি রে, ভাইবোনে তোরা আনন্দ করে খা” মেয়ের গায়ে হাত রাখলেন রত্বময়ী। থমথমে মুখে বিবর্ণ হাসির রঙ লেগেছে | “তুমি খাবে না?” অভিমান ফুটল স্থধার গলায় | “আনন্দ করার দিন কি আমার আছে, স্থধা !” রত্বময়ী মেয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগলেন; চাপ! কান্নার মতন একটু কাপ, মৃদু, আবেগ- চাপা স্বর ফুটছিল তার গলায়, “তোর রোজগারের পয়সায় দুবেল। দু'টে খাচ্ছি পরছি। কোনোদিন ভাবিনি এমন হবে, হতে পারে I’ 'তোর রোজগার, তোর রোজগার করো কেন তুমি বলো ত, মা। শুনলে মনে হয় আমি কে-না-কে পরটর বুঝি !! মার গলা ছেড়ে দিয়ে সোজা হয়ে দাড়াল স্থথা। চোখেমুখে রাগ রাগ ভাব। “মেয়েকে পর করতে প্রারাও সুখের, Bl তোকে ত সত্যি পর করতে



Leave a Comment