আচার্য্যের উপদেশ [খণ্ড-৫] [সংস্করণ-১] | Acharjyer Upadesh [Vol. 5] [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৬৮. আচার্ধ্যের উপদেশ | বেণেপুকুর ত্রাহ্মসমাজের সাম্বৎসরিক উৎসব । জীবনের লক্ষ্য | শনিবার, ১৯শে মাঘ, ১৭৯৫ শক; ৩১শে জানুয়ারি, ১৮৭৪ খৃষ্টাব্দ আমরা সকলে যে ধর্ম উপলক্ষে এখানে সমাবেত হইয়াছি, পৃথিবী যাহা কখনও দেখে নাই, তাহা ষদি ইহা দেথাইতে না পারে তবে এই ধর্ম কল্পন৷ । আমরা সামান্ত আশা shan এই as ব্রতী হই নাই । দয়াল নাম সাধন afar এত সুখ পাইব যাহা অন্য কিছুই দিতে পারে না। যে ae পাথিব নহে, কিন্তু স্বর্গায় ; তাহা পৃথিবীর ভূমি হইতে কিরূপে উৎপন্ন হইবে ? স্বীয় পিতার প্রসাদে সমুদয় পৃথিবী স্বর্গ হইবে; স্বর্গে যত ye, পবিত্রতা আছে, সমুদয় আমাদের মধ্যে আসিয়া একদিন পৃথিবীতে সত্যযুগ fags কল্তিবে ; স্বর্গের শোভা আলিয়া পৃথিবীকে প্রেমের আধার, শাস্তির আধার করিয়া তুলিবে; এই বিশ্বাস করিয়া আমরা এই স্বর্গের of গ্রহণ করিয়াছি। সামান্ত yea ভিখারী হইয়া আমরা এখানে আলি নাই, আমাদের আশা অতি উচ্চ, বিশ্বাস অতি সুদৃড়। ঈশ্বর aq etre এই নূতন বিধি প্রকাশ করিলেন কেন ? ঈশ্বর দেখিলেন, পৃথিবীর পদতলে পড়িয়া কেহই পৃথিবীকে জয় করিতে পার্সিবে না, এইজন্ত জগতে এই কথা প্রচার করিয়া দিলেন-_-যষদি পরিত্রাণ চাও, তবে পৃথিবীকে ছাড়িয়া একেবারে ঈশ্বরকে চাও, কেন না সম্পূর্রূপে স্বগের অভিমুখে না গেলে কেহই বাচিতে পারিবে না ।



Leave a Comment