চরণরেখা | Charanrekha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
'১৪ চরণরেখা ও অযত্বে এখানে পড়ে আছি । আমাকে তোমার বাড়ি নিয়ে চল। ॥ আমি তোমার সেবা পেতে চাই | স্বপ্নের পরে ক্ষুদিরামের ঘুম গেল cous | তিনি নির্দিষ্ট জায়গায় 'ছুটে গিয়ে দেখলেন, একটি সাপ একখণ্ড শিলার ওপরে ফণা তুলে আছে । ধামিক ক্ষুদিরাম জয় রঘুবীর” বলে শিলার কাছে এগিয়ে গেলেন। সাপটি wpe হলো। পরম তভক্তিভরে ক্ষুদিরাম সেই স্বুলক্ষণযুক্ত রঘুবীরশিলা নিয়ে এসে তার গৃহদেবতা রূপে প্রতিষ্ঠা করলেন। রখুবীরশিলা পাবার আগেই ক্ষুদিরাম একটি ঘট প্রতিষ্ঠা করে hen দেবীর পুজে৷ করতেন। মা শীতলা সক্ষুদ্বিরামকে দিব্যদর্শন দান করেছিলেন । ক্ষুদিরাম বলতেন-_-সকালে তিনি যখন ফুল তুলতে বেরুতেন তখন আট বছরের বালিকারূপে শীতল! দেবী তার সঙ্গী হতেন ও তাকে ফুল তোলায় সাহায্য করতেন। রঘুবীর মন্দিরের উত্তরে ঠাকুরের বৈঠকখানা। ঠাকুর এই ঘরে বসে বাইরের লোকজনদের সঙ্গে কথাবার্তা বলতেন ও ধর্মোপদেশ দিতেন। এ ঘরে তার ব্যবহৃত কিছু জিনিসপত্র আছে। বৈঠকখানার ara একখানি মাটির দোতলা ঘর। এখন এটি মন্দিরের ভাণার। সেকালে ঠাকুরের ভাইপো রামলাল এই ঘরে বাস করতেন | ভাণ্ডারঘরের পুবে, জন্ম-মন্দিরের পেছনে একটি Yara আমগাছ আছে। ঠাকুর নিজে এই গাছটি লাগিয়েছিলেন। এটিতে এখনও আম হয়। প্রাণভরে সব কিছু দেখে নিয়ে আমর বেরিয়ে এলাম বড় রাস্তায়। আজ ২৩শে জামুয়ারী--নেতাজীর জন্মদিন। স্বামীজীর মন্ত্রশিয়ের জন্মদিনে, স্বামীজীর দীক্ষাগুরুর জন্মস্থান দর্শন করতে এসেছি আমরা। কিন্তু আমরাই সব নয়, আমাদের ছচারখানি "ছাড়া আরও ছুখানি বাঁস এসেছে। এসেছে কয়েকটি ট্যাক্সি ও



Leave a Comment