মধুজীবনীর নুতন ব্যাখ্যা | Madhujibanir Nutan Byakkhya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
TAT যে প্রতিভা স্বয়ং আত্মচরিত রচনা করিয়া যান নাই, তাহাকে সীমায়িত করা gatas আপন সীমাবদ্ধ বুদ্ধি ও উপলব্ধি দ্বারা অমামান্তের বিচারে সত্য নিঃসন্দেহে মালিল্য ধারণ করে। মাইকেল AE দত্ত সম্পর্কে আধুনিক বাংলার ওতসুক্য বহুমুখী । মৃত ও বিখ্যাত প্রাচীন লেখকের মত বৎসরে একবার তাহাকে স্মরণ করা অথবা চিত্রাগারে Stata বৃহং তৈলচিত্র aes করার মধ্যে বাংলাদেশের কর্তব্য শেষ হইয়া যায় না। আধুনিক সাহিত্যে যে সকল যুগলক্ষণকে আমরা যুগনির্ণয়ের মানদণ্ড মনে করিতেছি, তাহারা অনেকদিন পূর্বে কপোতাক্ষ নদীর তীরবতী গ্রামে একটি বালকের মনে ARS হয়। সেই অসাধারণের প্রকৃত পরিচয় কখনই জীবনচরিতে নিহিত নাই। যিনি বন্দী রাঙ্গালী আত্মার যৌবনকে মুক্তির প্রথম স্বাদ আনিয়া দেন, তাহাকে বহু জীবনীকার ধরিবার চেষ্টা করিয়াছেন। বহু প্রামাণিক গ্রন্থ মুদ্রিত হইয়াছে, বহু তথ্য ও তত্বের সন্ধান মিলিয়াছে। কিন্তু কোথায় সেই আত্মচরিত, কবির নিজের কাহিনী ? যাহারা ae দত্তকে দেখিয়াছেন, তাহার বন্ধুত্বের দুর্লভ সম্পদ লাভ করিয়াছেন, তাহারাও কি yes চরিত্রের অন্তম্ভল পর্যন্ত দৃষ্টি প্রেরণে সক্ষম হইয়াছিলেন? সেখানে Be সম্পূর্ণ অনাবরিত এবং সম্পূর্ণ নিঃসঙ্গ | তাই মনে হয়, এতদিনু ধরিয়| রচিত জীবনচরিতাবলীতে মধু- aca আদি ও অস্তসন্ধান লেখা নাই। স্বাধীনতার পরে যে Hae নূতন ও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গিতে কবির নূতন at আমর! দেখিতে অগ্রসর হইতেছি, সে রূপ আমরা রচনার মধ্য দিয়াই পাইতে পারি,



Leave a Comment