For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)যথাক্রমে Way ও গুজরাট। মাথাপিছু আয়ের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ
তৃতীয় স্থান থেকে ক্রমশ WW স্থানে নেমে গেছে। এই পিছু-হটার বিবিধ কারণের মধ্যে কাঁচামালের অভাব, বিদ্যুৎ ও পরি-
বহুণ ব্যবস্থার জটিলতা এবং কেন্দ্র কর্তৃক নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠার মঞ্জুরী
ও অর্থদানে বিলম্ব অন্যতম বলে সরকারী মহল বলছেন। কেন্দ্রীয়
পরিসংখ্যান সংস্থা ১৯৭৭-৭৮ সালের শিল্প-সমীক্ষার মনে রিপোর্ট প্রকাশ
করেছেন তাতে শিল্পায়নে পশ্চিমবঙ্গের পিছিয়ে পড়ার তথ্যাদি যুক্ত হয়েছে।
এই রিপোর্টে CHT যায় যে, APPAR ১৯৭৩৬-৭৭ লালে মহারাষ্ট্রের পর
শিল্পোন্নত রাজা ছিল। কিন্তু ১৯৭৭-৭৮ সালে গুজরাট সেই স্থান দখল
করেছে। পশ্চিমব্্গ একধাপ নেমে গেছে। পশ্চিমবঙ্গের বাধষিক বিকাশের
হার ৩০ বছর ধরে সেই এক শতাংশই রয়ে গেছে। পশ্চিমবঙ্গের চাইতে
২০ শতাংশ বেশি শ্রমিক নিয়ে মহারাষ্ট্র পশ্চিমবঙ্গের তুলনায় ১১০ শতাংশ
বেশি উৎপাদন করছে। পশ্চিমবঙ্গে তালিকাভুক্ত শিল্প কারখানার সংখ্যা
৫৯৫০টি, স্থায়ী মূলধন হল ১,৩৯,১৭০ লক্ষ টাকা। মোট কর্মীর সংখ্যা
হল > লক্ষ ৩৪ হাজার ৫৪১। GAAS আয় করেছেন ৬৭,১৮৩ লক্ষ
টাকা। উৎপাদন হয়েছে ৪,০৭,৮১৩ লক্ষ টাকার পণ্য । মহারাষ্ট্রে এ সময়ে কলকারখানার AAT ছিল ১৩,০৭৫টি, স্থায়ী মূলধন ছিল
২,৯৯,২৯৭ লক্ষ টাকা, কর্মীর সংখ্যা ছিল ২,৯৯,২৯৭ জন । ওরা আয় করেছেন
৯৭,২৮৬ লক্ষ BIS! মোট উৎপাদন হয়েছে ৯,৩৩,৩৬৫ লক্ষ টাকা।
গুজরাটের এঁ সময় কারখানার সংখ্যা ছিল ৯,৬৫৫টি, স্থায়ী মূলধন ১,৭১,০২-
লক্ষ টাকা, কর্মীর সংখ্যা ছিল ৬ লক্ষ ৩৬ হাজার। এর| আয় করেছেন
৩৫,২৯৩ লক্ষ DB | মোট উৎপাদন হয়েছে ৪:২২,১৮৬ লক্ষ টাকার জিনিস |
এককালে শিল্পোন্নত পশ্চিমবঙ্গ ভারতের বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী aces মধ্যে
তৃতীয় স্থানে fer! এখন পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে সার| ভারতের
মাত্র ৮ HORT সারা পূর্ব ভারতের সকল রাজ্য মিলিতভাবে যেখানে সারা ১৩