এই পৃথিবীর পান্থনিবাস | Ei Prithibi Panthanibas

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অজয়বাবু সায় দিতেই হিমাস্দ্রিবাবু ঠাকুরের উদ্দেশে থাকডাক SAG করতে নেমে গেলেন। আর রুমা চাপ স্বরে বললে, কি fafa হোটেলের | রেশম কিন্তু দিদির মত গলার স্বরটা চেপে রাখতে পারলো না। প্রায় চিৎকার করেই বলে উঠলো, ধর্মশাল। মা, ধর্মশালা | মিস্টার সেনও হাসলেন | ইতিমধ্যে একটা ট্রাঙ্ক আর একটা বেডিং ঘাড়ে করে যে এসে দাড়ালো, তার দিকে তাকিয়ে wise হয়ে গেল চারজনেই | একাধারে স্তম্ভিত আর বিরক্ত | এই নাকি কৌতুকী ? কৌতুক সত্যিই তার চেহারার কোন্‌ জায়গায় তা কেউই খুঁজে পেল না। এমন কুৎসিত চেহারা কোন নারীর হতে পারে বিশ্বাস হয় না যেন । কালো শরীরের যতুটুকু নিরাবরণ-_-হাত, গল চিবুক-_ সর্বত্র কদর্য উদ্ধির aM | Aq মুখখান। উদ্কির কলঙ্কে যেন আরও বীভৎস, আরও ভয়াবহ হয়ে উঠেছে। কিন্তু বিস্ময় মানতে হয় তার শক্তি দেখে । যে ট্রাঙ্ক আর cafes মাথায় তুলতে হিমসিম খেয়ে গিয়েছিল স্টেশনের কুলি, কৌতুকী অবলীলায় সে ছুটোকে বয়ে নিয়ে এসেছে সিড়ি ভেঙে । ঘরে ছু'খান| ছোট ছোট ভক্তপোশ, একখানা ছোট টেবিল, একট) নড়বড়ে চেয়ার | বাক্স আর বেডিং তক্তপোশের ওপর নামিয়ে রাখলে৷ কৌতুকী। ক্রমে ক্রমে বাকী মালপত্তরও নিয়ে এলো | তারপর যা বললে তার অর্থ হলে), কুঁজোয় জল এনে দিচ্ছি, যখন যা দরকার আমাকে ডাকবেন। wal ফিসফিস করে মাকে শুনিয়ে বললে, তাই যাও বাব বেশিক্ষণ থাকলে গা বমি বমি করবে। Se



1 thought on “Ei Prithibi Panthanibas”

Leave a Comment