জাহ্নবী যমুনার উৎস সন্ধানে | Jahanabi Jamunar Uthsa Sandhane

॥ দুই tt হরিদ্বার। এ ত আমার দেখা। দাড়ান গেল না, কেননা সময় নেই -_তার অপচয়ও বুকে বাজবে। সোজা বাস ষ্ট্যাণ্ডের কাছে গিয়ে দাড়ানো, একটি টিকিট কেনা, তারপর হৃযীকেশের উদ্দেশে উঠে বসা। ওখানে যখন পৌছালাম তখন বেলা দশটা । RACs আমি প্রয়াগ বলব-_-কেনন|৷ ছুটি মহত্তম তীর্থের যাত্রাপথের বাস্তব রূপের সার্থকতা এখান থেকেই । ওদিকে কেদার- বদরী, এদিকে যমুনোত্তরী ও গঙ্গোত্তরী । একটিকে বেছে নিলেই হ'ল । প্রথম থেকেই সন্দেহ ছিল কুলী তথা বাইক সংগ্রহের ব্যাপারে, বিশেষতঃ যযমুনোত্তরী ও গঙ্গোত্তরী তীর্থে কষ্টসবীকারের প্রয়োজন আছে আর তার ay হৃুধীকেশে দু'এক দিন থাক৷ অপরিহা্য্য। শুনেছিলাম কালী কমলীওয়ালার ধর্্মশালার কাছাকাছি ওদের আড্ডা, তা ছাড়া আমাদের মত অর্শাচীন তীর্থযাত্রীদের জন্যে মাথা গৌজার স্থানও ওখানে--কাজেই মোটঘাট নিয়ে ওখানেই হাজির হওয়া গেল | কিন্তু হাজির হওয়ামাত্র সেই wae বেজে উঠল তিনতলা ধর্স্ম- শালার চোকিদারের গলায়, যা কেদার-বদরীর পথে শুনতে শুনতে কানছুটো বালাপালা হয়ে গিয়েছিল, এখানেও তারই পুনরাবৃত্তি । বললাম, “ঘর চাই ”” বললে,-_-ঘর নেই, ঘরের ছাদ পর্য্যন্ত দখল হয়ে আছে, তবে কিনা পশ্চিমদিকের বত্রিশ নম্বর ঘর বরাবর এক ফালি বারান্দা এখনে HE বেওয়ারিস পড়ে আছে, ইচ্ছে করলে ওখানে মালপত্র রেখে থাকার অর্থাৎ রাত্রিবাসের আয়োজন করতে পারি।” তথাস্ত-- যা শূন্য ঝুলিতে আসে তাই লাভ*'বিছানাপত্র ওখানেই রাখা হ'ল ৫