বইয়ের লেখক
বইয়ের আকার
14 MB
মোট পৃষ্ঠা
228
ধরণ
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)২ যুগবতার শীল্রীরামকষণ
রামকুমারের পরে, মধুরবাবুর অনুরোধে গদাধর মায়ের
পূজারী- মধুরনাথের বিশেষ অনুরোধে রামকুমারের মৃত্যুর পর গদাধর
পূজার ভার নিলেন। রাসমণির জামাত| মধুরনাথ নিশ্চিন্ত
হলেন। তবে গদাধর তার ভাগ্নে হৃদয়রামের ওপর সমস্ত দায়িত্ব দিয়ে,
দক্ষিণেশ্বরে ম| ভবতারিণীর el ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে করেন।
তিনি মাকে গানে বলেন, “তোর রাঙ্গা চরণ আমি দেখেছি-_তুই
আর ভোলাস নি-আমি কিছুতেই--আমি আর কিছুতেই
ভুলব a” গদাধরের এই গান সার্থক হল কি? al fs Sta কথা৷ রাখলেন ? গছদাধরের মায়ের দর্শন লাভ-
সামান্য পূজারী গদাধর নয়, সে মায়ের ছেলে। তাই মাকে ফুল দিয়ে সাজান । ভার সঙ্গে তিনি কত কথা বলেন, কিন্তু পাযাণী
মা চুপ করে শুধু দাড়িয়ে থাকেন। মায়ের এই অবহেলা যেন তার HW হয় না। বারবার বললেও
কিছুতেই মা কথা বলেন না। গদাধরের BY কষ্টে বুক ফেটে
যেতে লাগল। রাগে আর অভিমানে তিনি নিজেকে হারিয়ে
ফেললেন। তাই লাফ, দিয়ে তিনি মায়ের হাতের খাঁড়া নিয়ে
নিজের মাথা কেটে ফেলে জীবনের শেষ করে দেবেন মনে করলেন।
যে সংকল্প সেই মত কাজ । তাই লাফ, দিয়ে খাঁড়া নিতে গেলেন--
মা তাঁকে দেখ! দিলেন-মা তার ভক্ত সন্তানের কাছে এসে
ট্রাড়ালেন। মায়ের দর্শনে মায়ের আছুরে ছেলের সমস্ত রাগ, অভিমান
সরে যায়। মায়ের পায়ে Sta মন, Sta সমস্ত কিছু মিশে যায়।
তাই তিনি মায়ের পায়ে ফুল দিয়ে পূজা করতে করতে, কখন কখন
নিজের মাথায় ফুল দেন। মায়ের ভোগ নিজ হাতে নিয়ে মাকে খাইয়ে দিতে দিতে, কখন কখন নিজের মুখে দেন।