জাহান্নম হইতে বিদায় | Jahannam Hoite Biday

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ছিলেন একদা, TIS দেড় মাস পূর্বেও | আজকাল সেই মুখ বন্ধই থাকে ex অবয়বের দিকে তাকালে স্পষ্ট দেখা যায়, কী. যেন গভীর তন্মযয়তার মধ্যে সে ডুবে আছে। সখিনা গাজী রহমানের মুখের দিকে চেয়ে, সেখানে কোন আশ্বাস দেখলেই তবে ডাক দিত অতি আদরের সঙ্গে : মাস্টার সাব। সন্বোধনের ফলে গাজী রহমান নিজেকে ছেড়ে কিছুট| বেরিয়ে আসত এবং সহজ গলায় সব পরিবেশ ভরে তুলত স্নেহের আচ্ছন্নতায়। হয়ত কৃত্রিম একটা প্রচেষ্টা তাকে নিতে হতো প্রথম ধাক্কায়। কিন্তু তারপর যতটুকু সময় ছুজনে কথাবার্তা হতো, তার মধ্যে কোন খাদ এসে মিশত না । - এখানেও পরিস্থিতি মাঝে মাঝে বিগড়ে যেত | বয়োজ্যেষ্ট, প্রবীণ শিক্ষক কিন্তু সরল গ্রাম্যবধুর সামনে দাড়িয়ে বা বসে হঠাৎ নিজের সঙ্গে সংলাপ জুড়ে দিত, বাইরে যার কোন প্রকাশ নেই, কিন্তু ভেতরে বেশ তপ্ত হয়ে উঠত গাজী রহমান এবং SWC চলত ? সে একটা ডাহা মিথ্যেবাদী, অকারণ একটি বিশ্বাসপ্রবণ মনের উপর জুলুম চালিয়ে যাচ্ছে। একদিন তো দিনের আলোর মত সব প্রকাশ হয়ে পড়বে, তখন আঘাত সইতে পারবে crate” এই কচি প্রাণ! এমন প্রশ্নের সম্মুখে শিক্ষক যুক্তির দড়ি ঝুলিয়ে tae কোন প্রশাস্তির ডাল পাকড়ানোর জন্যে তৎপর হতো | মহাকাল আছে সম্মুখে। দ দগে ঘা পর্যন্ত মুষড়ে যেতে থাকে তার অদৃশ্য ফুংকারে। একদিন সত্য যখন বিবস্ত্র জানান দেবে তখন দাগ অনেক সশ্ুকিয়ে গেছে | fee মিথ্যের চেহারা তো ata হবে AN, বরং আরো কুটীল দমস্তসহযোগে বিকৃত বদনে তা ব্যঙ্গ হেনে যাবে | অন্যান্য অস্থিরতার সঙ্গে এই বাড়ীর হেন পরিবেশ গাজী রহমানকে আরো নিজের ভেতরে সে ধোতে অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছিল। তাই তো সে নিঃসঙ্গ-যাত্রায় সাধারণ যুক্তির মাপকাঠি দিয়ে আর কিছু বোঝার চেষ্ট! পেত না। অপরাপর মানুষের সান্নিধ্যে যখন সহজ



Leave a Comment