পাঞ্জাব-কেশরী লাল লাজপত রায় | Panjab Keshari Lala Lajpat Roy

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
38 | লালা ares, রায়। .ককার়্যনির্বাহক সমিতির সদস্য ছিলেন। এই সব অনাথ আশ্রম ও সাহায্য 'ভাঁগুরের সহিত ঘনিষ্টভাবে সংশ্লিষ্ট থাকিয়া তিনি দুর্ভিক্ষ সাহায্য ব্যাপারে এরূপ অভিজ্ঞতা অর্জন করিয়াছেন যে, ভারতের অতি অল্প লোফই সেইরূপ অভিজ্ঞতার গর্ব করিতে পারেন । এই জন্য দেখিতে পাই, ১৯০১ পালে ভারত সরকার যখন একটি ছুর্তিক্ষ-তদম্ত-সমিতি নিয়োগ করেন, তখন লজপৎ রায়কে ওঁ বিষয়ে উপ- যুক্ত লোক মনে করিয়! সমিতির নিকট সাক্ষ্যদান করিবার জন্য সরকার তাহাকে সাদরে আহ্বান করেন। লজপৎ রায় সমিতির নিকট উপস্থিত ‘ean তাহার অভিজ্ঞতা ও TUNIS ব্যক্ত করেন এবং অকাট্য যুক্তি ও প্রমাণ সহকারে সরকারের নীতির ভ্রম-প্রমাদ দেখাইয়া দেন। ফলে, সরকার তাহার নীতির পরিবর্তন ও সংস্কার সাধন করিতে বাধ্য হয়েন। সরকারের অনুস্থত নীতিতে হিন্দুধর্শোর প্রতি বিশেষ আঘাত করা হইত, ছুর্তিক্ষ-প্রপীড়িত অনাথ হিন্দুশিশুগণ Be ধর্শাযাঙজকগণের হস্তে পড়িয়া at alata দিতে বাধ্য হইত ৷ লজপৎ রায়ের যুক্তিবলে পরাজিত হইয়া দুর্তিক্ষ কমিশন নিয়লিখিতরূপ মৃত নির্দেশ ব রেন--“ছুর্তিক্ষের সময় সরকার পরিত্যক্ত অনাথ শিশুগণের অস্থায়ী অভিভাবক ও রক্ষক বলিয়া বিবেচিত হইবেন 1 দুর্তক্ষের অবসান হওয়ার পরল, একটা উপযুক্ত সময় অতিক্রান্ত না হওয়া পর্য্যন্ত সরকার অনাথগণকে পরিত্যাগ করিতে পাঁরি- বেন না। ইতিমধ্যে এ সকল অনাস্্কে অভিভাবকগণকে অনুসন্ধান করিয়া বাহির করিবার চেষ্ট| করিতে হইবে । কোন অভিভাবক না পাওয়া গেলে এ অনাথের স্বধর্ম[বলম্বী যে লোক States লইতে চাহেন, তাঁহারই we তাহাকে সম্পণ করিতে হইবে |” ' কমিশনের এই অভিমতের উপর mare রায় এই ব্যাখ্যা যোগ করি- লেন--“এই নিয়ম অন্সারে সরকারের কর্তব্য এই যে, যদি অনাঁথের কোন অভিষ্ঞাবক না মিলে, তবে তাহার স্বধর্মাবলম্বী যে কোন স্্রাস্ত লোক তাহাকে লইতে চাহেন, সর্বাগ্রে তাহারই ecw অনাথকে স্‌ম্পণ



Leave a Comment