For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)তার পরের বছর। করুষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়, রামগোপাল ঘোষ, প্যারীটাদ
faa, রাধানাথ শিকদার, রপিককফ্ণ afte, দক্ষিশারঞ্চন মুখোপাধ্যায়-প্রমুখ
ছাত্রদের নিয়ে প্রকাশ করলেন তিনি 'পারখিনন” নামে সাময়িক পতল্তিকা যা
ছিল তার প্রতিষ্ঠিত আ্যাকাডেমিক আ্যাসোসিএপ্তনের মুখপত্র স্বরূপ | সমাজপিতাদের পাল্টা আঘাত এইখান থেকেই সুরু হল। “বেঙ্গল
ম্পেকটেটর' পত্রিকায় পরিবেশিত তথ্য থেকে এ সম্বন্ধে ভাল করে জানা যায়।
১৮৪২ সালের ১ সেপ্টেম্বর তারিখে এ পত্তিকায় “পাথিনন” প্রদঙ্গে লেখা
হয়েছিল : ‘fey ধর্মাবলম্বি মহাশয়ের। weit মাজে'' স্ব ২ ধন ও
প্রাক্রমান্নস।রে ষথালাধ্য চেষ্টা করত তাহা রহিত করিয়াছিলেন ও তাহার
fasts সংখ্যা যাহা মুদ্ররাস্কিত হইয়াছিল tare গ্রাহকদিগের নিকট প্রেরিত
হইতে দেন নাই:** ‘ofa এইভাবে Pears হয়ে গেলে ডিরোজিও এবং তার ছাত্রদলরা
একত্রে, 'হেসপেরাস” নামে আর একটি বাধিক সংকলন প্রকাশের উদ্বতোগ
নিলেও, কিছুকাল পরে সেটিও অনুরূপ কারণেই বন্ধ করতে বাধ্য হন । ইতিমধ্যে
'ক্যালিডোস্কোপ'” নামে আরো . একটি পত্তিকাও ডিরোজিও সম্পাদন
করেছিলেন । এই সামাজিক্-সংঘর্ষের পটতূমিক। যে কি ছিল, এখানে সেটি বিশ্লেষণ করা
দরকার। কি কলেজের ক্লাসে, কি ক্লাসের বাইরে আ্যাকাডেমিক
Briones সভায় fecatfae তার ছাত্রদের মনে যে জিনিযগুলি
গেঁথে দিতে প্রয়াসী হতেন, তা হল ati এক. সদ্বাদেশিকতার প্রেরণা;
ছুই. বিশ্বতোমুখিন দৃষ্টিভঙ্গী; তিন. নিরীশ্বরবাদী যুক্তিনির্ভরতা এবং সর্বোপরি,
চার. যাবতীয় অন্ধ ও পশ্চাৎমুখী সামাজিক সংস্কারের বিরুদ্ধে লড়াই করার
মতো ক্ষমভ!। এই সব কটি ভাব-প্রেরণার সমস্বয়েই ডিরোজিও এদেশের
বুকে হুষ্টি করতে চেয়েছিলেন “এজ. অব fire a | গুরুর চিন্তায় ও আদর্শে অঙ্জপ্রাণিত হয়ে 'ইঅং বেঙ্গল'-নামে সাধারণভাবে
পরিচিত তার ছাত্রদল সেদিন প্রচলিত সামাজিক অপ-সংস্কারের বিরুদ্ধে ফ্কু সে
উঠেছিল । সেই বিদ্বোহ' সেদিন, কিংবা পরবর্তাকালে সািকভাবে একটা
সামাজিক বিপ্লবে পরিণতি না৷ পেলেও কৃষ্ণমোহন ধন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো পরিপূর্ণ
"এনসাইক্লোপীডিন্ট, রাধানাথ শিকদারের মতো গণিতবিদ: রামগোপাল
ঘোষের মতো বাগ্গী ও জননেতা, রামতঙ্জ লাহিড়ীর গা ড্িত্তাবিদ, টি কৰি ডিরোজিও ye