For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)৪ আন্তর্জাতিক শ্রমিকণ্রেণী ও কমিউনিস্ট আন্দোলন cere শ্রমিকের পক্ষেই বাধ্যতামূলক। কারখানায় যে ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত তা
চিন্তিতভাবেই চালু করা হয়েছে ভাঁড়াটে মজুর যতটা শ্রম দিতে সক্ষম তার
বটুকুই faeces নেবার জন্য, সবচেয়ে দ্রুতগতিতে এই wy faery নেবার
ry এবং তারপর তাকে কারখান! থেকে বাইরে ফেলে দেবার জন্য! আর
কটি উদাহরণ দেখা যাক। কারখানায় যারা কাজ নেয় তার] সকলেই,
i, মালিকের কাছে মাথা নত করতে, মালিক যা নির্দেশ দেবে তার
বকিছুই পালন করতে প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু যখন কোন ব্যক্তি কোন
যাময়িক কাজে ভাড়াটে মজুর হিসাবে কাজ করে, তখন কিন্তু সে নিজের
চ্ছাবত্তিকে কোনমতেই বসর্জন দেয় নাঃ যদি সে দেখে যে, তার মালিকের
rife অন্যায় বা অত্যধিক তাহলে সে কাজ ছেড়ে দিয়ে চলে আসে। কারখানা
ee দাবি করে যে, শ্রমিককে তার ইচ্ছাবৃত্তি সম্পূর্ণভাবে মালিক্টরের কাছে
'বর্সর্জন দিতে হবে; কারখানা তার প্রাচীরের মধ্যে প্রবর্তন করে শৃঙ্খলা,
এমিককে বাধ্য করে ঘণ্টাধ্বনির সাথে কাজ আরম্ভ বা বন্ধ করতে, নিজেই
গহণ করে শ্রমিকন্টে শাস্তি দেবার অধিকার এবং তার নিজেরই রচিত আইন-
কানুন একটিও ভঙ্গ করলে কারখানার মালিক শ্রমিকের মঞ্বরি কেটে নেয়
বা তার কাছ থেকে জরিমানা আদায় aca! শ্রমিক মেসিনসমুূহের এক বিরাট
aaa অংশ হয়ে দাড়ায়। মেসিনের মতনই তাকেও আজ্ঞানুবতাঁ হয়ে চলতে
হবে, তাকে থাকতে হবে দাসত্বশৃঙ্ছলে আবদ্ধ হয়ে এবং তার নিজের কোন
ইচ্ছাশক্তি থাকবে না। আরো একটি উদাহরণ দেয়া যাক। থে কোন বাক্তিই মালিকের অধীনে
কাজ করে তার জীবনে প্রায়শই এরকম Wal ঘটে যখন সে মালিক্কের
বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে এবং তখন সে মালিকের বিরুদ্ধে আদালতে বা
উচ্চপদস্থ সরকারী কর্মচারীর নিকট নালিশ করে। কিন্তু উচ্চপদস্থ সরকারী
কর্মচারী এবং আদালত উভয়েই সাধারণতঃ মালিকের স্বার্থের অগ্কুলেই মামলার
Sate করে দেয়, মালিককেই তারা সমর্থন করে, কিন্তু মালিকের এই যে
স্বার্থরক্ষা, তা কোন সাধারণ নিয়ম-কানুন বা আইনের উপর ভিত্তি করে
431 হয় না, তা কর] হয় এসব উচ্চপদস্থ সরকারী কর্মচারীদের গোলামসুলভ
মনোরতির উপর ভিত্তি করে_এর! বিভিন্ন সময়ে sare মাত্রায় মালিকের
স্বার্থ ই রক্ষা! করে থাকে এবং এরা অন্যায়ভাবে মালিকের স্বার্থের অনুকূলেই
বিষয়গুলির মীমাংসা করে দেয় ; এর কারণ হুল হয় তারা মালিকেরই পরিচিত