For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)পুরবাসী তখনই প্রাণে প্রাণে একটা গর্ব অনুভব করি | বিক্রমপুর
যে আমার শরীরের শিরায় শিরায় অস্থিমজ্জাগত । আমর! যে কিছু-
তেই ভুলিতে পারি al আমরা বিক্রমপুরবাসী। এই যে ভাব যাহা
সকল চিন্তা, সকল সাধনার মধ্যে আপনাকে জানাইয়া দেয়, এই যে
স্মৃতি যারা ফুলের গন্ধের সঙ্গে জড়ান গন্ধের মত আমাদের জীবনে
SoM আছে, এই ভাব ও স্মৃতিকে জাগ্রত দেবতার মত আমাদের
হাৃদয়মন্দিরে জাগাইয়া রাখিতে হইবে | “যেমন সমগ্র বাংলাদেশের একটা চিরস্তন বাণী আছে, আমাদের
বিক্রমপুরের সেইরূপ একটা বাণী আছে। আমরা কান পাতিয়া
তাহাই শুনিতে চাই । সে বাণী শুধু আমাদেরই জন্য | “শুনিয়াছি গ্রামে তুলার চাষ হইত, FSI ও কাপড় তৈয়ারী হইত |
আইরলের কাগজ এখনও পাওয়া যায়। যে শঙ্খশিল্প এখন ঢাকার
গৌরব, বিক্রমপুর তাহার জন্মস্থান। আমাদের কুম্ভকারের| হাঁড়ি
পাতিল বানাইত ও তাহার সঙ্গে কত রকমের শত শত মূতি গড়িয়া
Shere সোনা রূপার কাজ বিক্রমপুরের গৌরব ছিল ৷ স্থপতিশিল্পে
আমাদের দেশ প্রধান ছিল। রাজনগরে সৌধরত্নমাল৷ আমাদের
স্বদেশবাসীরাই Thea তুলিয়াছিল | প্রস্তর শিল্পে আমাদের দেশে
of fern অপুর্ব ভাস্কর-কীতি এখনও পাওয়া যায়। যেসব gS পাওয়া
গিয়াছে তাহা দেখিয়। কলাবিদের| মোহিত হইয়া গিয়াছেন। আমাদের
ঝিমুকের অলঙ্কারে আশ্চর্য শিল্পনৈপুণ্য ছিল । আমরা মাটির পুতুল,
MSGi পুতুল দেশে দেশে ছড়াইয়া দিতাম, আমরা Serta থালা
ঘটি, বাটি fr দেশ ভরিয়া দিতাম | “আরও বত কি, ছিল কে জানে | সবই যেন স্বপ্নের মত মিলাইয়া
গিয়াছে। এতিহাসিকদের কাছে দাবী যে, তাঁহারা দেশের শিল্প-
ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্পূর্ণ কাহিনী আমাদের ভাল করিয়া শুনাইবেন।” পিতৃভূমির এতিহ্ এবং গৌরব যে কতখানি Sta বুক ভরে রেখে-
ছিল তার পরিচয় উপরোক্ত এই ভাষণ। পিতৃভূমিকে এমন নিৰিদ্ত ১৯.