জতুগৃহ | Jatugriha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মন্তব্য করুক Al কেন, শতালও জানে, weirs পেয়ে সে WA হয়েছে। তাই আজ রাজপুর জংশনের এই ওয়েটিং রুমে, এই শীতার্ত মাঝ- রাত্জির fate মুহূর্তগুলির মধ্যে মাধুরী রায় আর শতদল দত্তের সম্পর্ক নিয়ে এ সব omy ata গবেষণা নিতান্ত অবান্তর ও নিষশ্রয়োজন। সে ইতিহাস ভালভাবেই শেষ ক'রে দিয়ে eal দু'জনে একেবারে ভিন্ন হয়ে গেছে, কোন মম্পর্ক নেই | অতীতের প্রশ্ন নয়, প্রশ্নটা ছিল বর্তমানের | এমন ক'রে একটা অযথা সময়ে পথের প্রতীক্ষা-ঘরে সেই ছুটি জীবনেরই মুখোমুখি সাল্লিধ্য দেখা দেয় কেন, যারা প্রতিদিন মুখো- মুখি হবার অধিকার আদালতের সাহাযো পাঁচ বছর আগেই নিয়ম- বহিভূত করে দিয়েছে ? এই আকস্মিক সাক্ষাৎ যেন একটা বিদ্রপের AGAR | যেমন অবৈধ তেমনি BAT! ঘটনাটাকে তাই যেন মন থেকে কেউ ক্ষমা করতে পারে না, অথচ আপত্তি বা প্রতিবাদ করারও কোন যুক্তি নেই। মাধুরা al হয়ে, আর শতদল না হয়ে, যদি অন্ত কোন AeA যাত্রী ও পুরুষ যাত্রী এভাবে এই প্রতীক্ষা-গৃহে আশ্রয় নিত, এ ধরনের অস্বস্তি নিশ্চয় কারে৷ হতো না। বরং স্বাভাবিকভাবে Pgs সাধারণ সৌজন্যের ভাষায় ছুজনের পক্ষে আলাপ করাও সম্ভব হতো। কিন্তু মাধুরী রায় আর শতদল দত্ত, AAR ata পরপুরুষ, কোন সম্পর্ক নেই, তবু মনভরা সঙন্কোচ আর wats নিয়ে ওয়েটিং রুমের নিঃশৰ্দতার মধ্যে অসহায়ভাবে যেন বন্দী হয়ে রসে থাকে। এই নীরবতার মধ্যে শতদল দত্তের ভারাক্রান্ত মন কখন্‌ যে ডুবে গিয়েছিল, wala মত একটা ক্লাস্তিহরণ আরামে ছুই চোখ বুজে গিয়েছিল, তা সে বুঝতে পারে নি। চোখ খুলে প্রথমেই বুঝতে পারে, এটা ওয়েটিং রুম। একটু দূরেই বেঞ্চের ওপর বসে রয়েছে 9



Leave a Comment