দিগন্ত | Diganta

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
যুবক মুখ নীচু করলো। শংকর বললে', 'স্ুজিতবাবু, আপনি aya কারণ লিখে একটা সার্টিফিকেট দিন। আমরা গাড়ি নিয়ে “rata যাচ্ছি।' 'আমার যা করবার তা আমি safe সুজিত বললো, 'থানার অফিসার ঠিক করবেন, ডেডবসন্ডি ময়না ‘once পাঠাবেন কী না। কেসের প্রযোজনে তা BAGS হাবে বাধ হয় । কিন্তু আপনার কপাল SR কাটলো কেমন করে? বা গালে কালসিটে পড়ে গেছে । কা করে এমন হলো *' শংকর এই প্রথম 41 গালে আলতে করে নিজের হাতে স্পশ করলো | অনুভব করলো চোখের নীচে হাড়ের ওপর গাল ফুলে উঠেছে। ও Sta একবার দরজার ওপর যুবকের দিকে দেখে নিয়ে, একটু হেসে বললো, 'এযাকসিডেন্ট কেউ ইচ্ছে করে করে না, এট: আমি বিশ্বাস ofa; কিন্তু ভয় পেলে মানুষ কতোখানি অপরাধী কয়ে উঠতে পারে, সে-অভিজ্ঞতা আমার আগেও ছিল, আজ আর একবার হলো। কিন্তু ও সব কথ৷ থাক । আমার চিকিৎস! পরে করবেন, তার আগে আমার দায়িত্বটা পালন করি । আইনের sei সেরে ফেলি, গাড়ি আর তার চালককে থানায় জমা করে দিয়ে আনি ।” ও আর একবার যুবকের দিকে তাকালো | ' 'থানায় আপনি পরে গেলেও হবে ৷” স্বজিত Rata সামনে এগিয়ে এসে তার মুখের আঘাত দেখে বললো, “MIS ভূরুর ওপরে একটা জায়গায় সস্টরিচ তো করতেই হবে। এ্যান্টি-টিটেনাস ইনজেকশন একটা, আর F- MSH] ওষুধও এখনই দেওয়া WAST |” দে গুইরামের দিকে মুখ ফিরিয়ে বললো, “ওই ভদ্রলোককে আর গাড়ি নিয়ে আপনিই থানায় চলে AA! শংকরবাৰুকে আমি দশ মিনিটের মধ্যে ছেড়ে নদিচ্ছি।' গুইরাম ব্যস্ত উৎসাহে বললো, হ্যা হ্যা, ক্যানে নয়। আমিই নিয়ে যাচ্ছি থানায় | সে দরজার দিকে তাড়াতাড়ি এগিয়ে গেল | এই সময়ে হাসপাতালের কম্পাউণ্ডে বছ লোকের চিৎকার শোন গেল | শংকর ডাকলো, ‘OTA গুইরামবাৰু ।” << ©



Leave a Comment