বইয়ের লেখক
Amalendu Bhattacharya - অমলেন্দু ভট্টাচার্য,
Joytirindranath Chowdhury- জ্যোতিরিন্দ্রনাথ চৌধুরী,
Manabendra Bhattacharya - মানবেন্দ্র ভট্টাচার্য,
Sunirmal Dutta Chowdhury - সুনির্মল দত্ত চৌধুরী
Joytirindranath Chowdhury- জ্যোতিরিন্দ্রনাথ চৌধুরী,
Manabendra Bhattacharya - মানবেন্দ্র ভট্টাচার্য,
Sunirmal Dutta Chowdhury - সুনির্মল দত্ত চৌধুরী
বইয়ের আকার
28 MB
মোট পৃষ্ঠা
404
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)“৬ শ্রীহট্ট কাছাড়ের প্রাচীন ইতিহাস ও সংস্কৃতির রূপরেখা the west after the grant of the plates. তিনি আরো বলেছেন যে গাঙ বলতে শ্রীহট্ট
অঞ্চলে সকল ধরণের AMA বোঝায় এবং “গাঙ্গিনিকা” হচ্ছে গাঙ-কথাটিরই সংস্কৃত প্রতিরূপ।
ভাগারকার এই যুক্তিকে সমর্থন করে জানাচ্ছেন Mare অঞ্চলে ছোট গাঙ বলে একটি নদ্দীখাত
এখনও রয়েছে। ভাণ্ডারকার আরো বলছেন যে, Seat যে সময়ে জমিদান করেছিলেন সে
সময়ে বিহারের after ar উত্তরবঙ্গ কোনোটাই তার রাজ্যের মধ্যে ছিল না, কারণ এঁ সময়ে
অঞ্চলগুলো যে গুপ্ত সাম্রাজ্যের মধ্যে ছিল তার অকাট্য প্রমাণ রয়েছে। নলিনীকান্ত ভট্টশালীও
এই মতের পোষকতা করেছেন। তার মতে মযূবশান্মলী অগ্রহারের অবস্থান ছিল vee অঞ্চলেই
এবং পাশের চাঁদপুরই ছিল says বিষয়ের প্রশাসনিক কেন্দ্র। ভট্টশালী আরেকটা তথ্যের
উল্লেখ করেছেন। পঞ্চখণ্ডের ব্রাহ্মণদের মধ্যে প্রচলিত একটা এতিহ্য রয়েছে যে ব্রিপুরার
জনৈক রাজা আনুমানিক ৬৪০ খৃষ্টাব্দে অর্থাৎ হর্ষবর্ধনেব কালে এবং পরবর্তী আরেকজন
ত্রিপুরার রাজা দশম শতকের কোনো এক সময়ে দুটো তান্রফলকের মাধ্যমে জমিদান করে
Ce ব্রাহ্মণদের বসতি করিয়েছিলেন। ভট্টশালীর মতে এত আগে ব্রিপুরা রাজ্যের প্রতিষ্ট৷
হয়নি এবং ব্রাহ্মণরা ভাস্করবর্মার এঁ তান্রফলকটির স্মৃতিই বহন করছেন। এই পুবো বিতর্কটাই চলেছে বিশ শতকের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দশকে। ১৯৬১ সালে
নূতন একটি তথ্য আবিষ্কৃত হয় এবং সেই তথ্যের আলোকে এই বিতর্কটিব অবসান ঘটাব
সুযোগ ঘটে। এ বছর শ্রীহট্র জেলার মৌলবীবাজার মহকুমার পশ্চিমভাগ গ্রামে একটি তাম্রফলক
CNIS হয়। মহারাজা শ্রীচন্দ্র এই তাম্রফলকটির প্রদাতা। তিনি ও ore পূর্বপুরুষবা ছিলেন
নিম্নবঙ্গের রাজা, পরে পূর্ববঙ্গেব অন্যান্য অঞ্চলও জয় করেন। শ্রীচন্দ্রের সময়ে তাদের রাজধানী
ছিল ঢাকা জেলার বিক্রমপুরে। পশ্চিমভাগে প্রাপ্ত এই লিপিটির প্রথম পাঠোদ্ধার করেন কমলাকান্ত
গুপ্ত চৌধুরী (Copper plates of Sylhet), পরে এঁতিহাসিক দীনেশচন্দ্র সরকার (Epigraphia
Indica, Vol xxx vii এবং Select Inscriptions, Vol [গুপ্ত চৌধুরীর পাঠের কিছু পরিবর্তন
ও উন্নতি সাধন করেন। দুজনের পাঠের মুল ITA অবশ্য কোনো প্রভেদ AR) .এই তাম্রফলকে
বলা হয়েছে যে রাজা শ্রীচন্দ্র ছয় হাজার ব্রাহ্মণকে চদ্দ্রপুর, গবলা ও পগার নামক তিনটি
বিষয়ে প্রায় সহস্র বর্গমাইল এলাকা জুড়ে বসতি করিয়েছিলেন। নিধনপুর লিপিতে আমরা
পাচ্ছি, চন্দ্রপুরি বিষয় আর এখানে পাচ্ছি, চন্দ্রপুর বিষয়। দুটো এক হওয়ারই Feri ওই লিপিতে
কিন্তু স্পষ্ট বলা হয়েছে চন্দ্রপুর বিষয় ছিল পৌগুবর্ছন ভুক্তির (ভুক্তি বলতে প্রদেশ বোঝাত
SRG মণ্ডলের (মণগডুলকে আধুনিক ডিভিশন বা বিভাগ বলা যায়) অন্তর্গত। মূল carer
হচ্ছে : 'শ্রী পৌগুবদ্ধনভুক্তাস্ত? পাতি শ্রীহট্রমগুল” সাতলবর্গজ সম্বন্ধ অবেড়িকা সমেত-গরলা
বিষয়-পগার বিষয়-চন্দ্রপুর বিষয়েযু।” এই ফলকে কৌশিক নেই, সরাসরি কোসিয়া নদীর (অর্থাৎ
কুসিয়ারা) নাম রয়েছে : “উত্তয়েণ কোশিয়ার নদীসীমা ।" নূতন প্রাপ্ত এই তথ্যের ভিত্তিতে কমলাকান্ত গুপ্ত চৌধুরী নিধনপুর লিপির চন্দ্রপুর বিষয়
ও পশ্চিমভাগ লিপির veo বিষয় যে এক ও অভিন্ন এবং তার অবস্ছিতি ছিল Hey জেলার