মহারাজের কথা [প্রথম ভাগ] | Maharajer Katha [Part. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
i মারাস্জের কথা দিয়ে গেছেন দিনের পর দিন তার রচনাবলীর মধ্যে। ছত্রে Bra ফুটে উঠেছে দরদ ভবিষ্যৎ যুগের সেই অনাগত তীর্থযাত্রীর ew— সাধকের BBW যার মনে Bara জাগবে ভগবানকে পাবার আকুলতা। শ্রীরামকৃষ্ণের লীলাসহচর যারা তারা দেখেছি সকলেই CLS একই প্রেরণায়--য] নিবুক্ত করে তাঁদের মনকে নিখিল বিশ্ব- মানবের কল্যাণ চিনস্তায়। তাই দেখি এই প্রেরণা স্বামিজীকে দিয়েছিল একটা আবেগ--একটা দরদ সত্যামুসন্ধিৎসুদের জন্যে। এই যে দরদ, এই যে আবেগ--এ কিন্তু সংযত ছয়ে প্রকাশ পেয়েছে জ্ঞানের দীপ্ত প্রভায়। লেখা কি বলার মধ্যে আছে একটা সাবলীল গতি অথচ ধীর ste সমাহিত ভাব। ভাবের উচ্ছল আবিলত1, চিন্তার বিলাসিতা, যুক্তির দাষ্তিকতাঁ এ সবের পরিচয় Sta লেখায় পাই না। পাই সেখানে শুধু সতেজ Sica পরিস্কট সত্যের সেই নির্মল নিরব্ত কল্যাণময় রূপ। স্বামিজীকে ঠাকুর বলেছিলেন-_তুই একঘেয়ে হোস্‌ নি। এক- ঘেয়েমি ভাল নয়।” উত্তরকালে স্বামিজী যে সমস্ত বক্তৃতা দিয়েছিলেন সে ACA মধ্যে তাই যেন দেখি “একঘেয়েমি ভাবটা” কোথাও নেই। জ্ঞান- রাজ্যের এমন কোন বিষয় নেই যেখান থেকে কিছু না কিছু আহ্রণ কারে ব্যক্তব্য বস্তুঙ্ক তিনি পরিপূর্ণ আকার দেন fay বহুল বিচিত্র অভিজ্ঞতা থাকায় তিনি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রকার বিষয় নিয়ে আলোচনা ক'রে গেছেন। ঠাকুরের দিব্য স্পর্শে সত্যের উপলব্ধি এবং, এদেশে পরিব্রাজক অবস্থায় সাংখ্য carte প্রভৃতি “te aye sary পরে আমেরিকায় গিয়েও এই সত্যকে কালোপযোগী করে প্রচার করবার অন্তে স্বামিতীকে জ্ঞানের অন্যান্য বিভাগে বিপুল অধ্যবসায়ের সহিত ব্যুৎপত্তি তে৭



Leave a Comment