বিস্ময়ের ইন্দ্রজাল | Bismayer Indrajal

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বিস্ময়ের ইন্দ্রজাল যান। ১৬৯১ Be বয়েল মারা যান। সেই সময় গ্যারিক (Guericke) নামে একজন বৈজ্ঞানিক নানা দেশ ঘুরতে ঘুরতে অবশেষে ইংলণ্ে এসে হাজির ary তিমি ১৬০২ ys রব্যর্ট বয়েলের আগেই নাকি Air Pump আবিষ্কার করেছিলেন; কিন্তু পরে বয়েলের নুতন ধরণের Air Pump এত বেশী কার্যকরী ও স্ববিধা জনক হল যে, গ্যারিক যে Air pump বের করেছিলেন তার কথা Nae সকলে ভুলে গেল ! এমনি হয়েছিল বিনা তারে বাদ দেওয়। নেওয়া অর্থাৎ wireless systemaa আবিষ্কার করবার গোড়ার ইতিহাসে । আমাদের দেশের বৈজ্ঞানিক জগদীশ চন্দ্রের দানের কথা মার্কনির নামের চাপে ভাবতেও বোধ হয় ABH ভুলে গেছে। অনেক মূল্যবান আবিষ্কার হয় ত, অনেক সময় নানা রকম বাধার জন্য বানচাল হুবার উপক্রম হয়-_ সেই সময় যাঁদের বুদ্ধি, Cx ও একাগ্রতা পথের সন্ধান এনে দেয়, ভাগ্যলক্ষ তাদেরই গলায়ই বিজয়মাল্য দুলিয়ে দেন! যাহোক গ্যারিকই প্রথম দেখান যে, হাওয়া শূন্য Vacuum কী অদ্ভুত ক্ষমতা বা শক্তি! তিনি ধাতু দিয়ে দুটো প্রকাণ্ড বাটার মত তৈরী করলেন, এবং এমন ভাবে সেই বাটা Bel তৈরী হুল যে তাদের যথন মুখো-মুখি লাগান হবে তখন একেবারে মুখে মুখে জোড় লেগে যাবে? প্রত্যেক বাটার গায়ে একটা করে ছিদ্র করলেন,-_-এবং Air pumped সাহাম্যে. সেই few দিয়ে বাটার মধ্যস্থিত সমস্ত হাওয়া বের করে নিলেন! তখন সেই হাওয়া শূন্য বাটা দিয়ে তিনি যে অসাধ্য সাধন ?



Leave a Comment