বইয়ের লেখক
বইয়ের আকার
3 MB
মোট পৃষ্ঠা
52
ধরণ
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)১৪ দূরেক্ষণ পদার্থ আলোর প্রভাবেও ইলেক্ট্রন মুক্ত করে দেয়, শুধু তাই নয়
আলোর গুজ্জ্বল্য যত বাড়ে বিমুক্ত ইলেক্ট্রনের সংখ্যাও তত বেড়ে
চলে । সিজিঅমের এই গুণকে ব্যবহার করে আলোর সহায়তায়
তড়িৎপ্রবাহ পাবার ব্যবস্থা করা হয়েছে যে যন্ত্রে তার নাম ফোটো-
ইলেক্টি ক CH বাঁ সংক্ষেপে ফোটো-মেল-- বাংলায় ANAT করলে
বলতে হবে আলো-তড়িৎকোষ বা শুধু আলোকোষ | একটি ayy কাচ-গোলকের ভিতরে সামনাসামনি করে দুখানা
ধাতব পাত WATS VC, যেন একটির সঙ্গে অপরটির কোনে যোগাযোগ
না থাকে। এই পাতের একটিতে সিজিঅমের প্রলেপ বা area দেওয়া
থাকবে, অন্যটি হবে জালের আকারে তৈরি, ইংরেজী ভাষায় যার নাম
দেওয়া হয়েছে Me (grid); কোনো তড়িৎকোষের পঞক্জিটিভ
দিকটা গ্রীডের সঙ্গে ও নেগেটিভ frat) fafeaa-atarcal পাতের
সঙ্গে জুড়ে দিতে হবে। এখন গ্রীডের দিকটাকে বলা হবে আ্যানোড ও
সিজিঅম-পাতের প্রান্তকে ক্যাথোড। এই চক্রে তড়িৎকোষ থাকা
সত্বেও তড়িংপ্রবাহ পাওয়া যাবে না কারণ গোলকের ভিতরে দুই
পাতের মধ্যবতা জায়গাটা ফাক, সেখানে ইলেক্ট্রন চলবার উপযুক্ত
পথ নেই এবং ইলেক্ট্রন তড়িতৎকোষের নেগেটিভ দিক থেকে পক্লিটিভে
যেতে না পারলে অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ হবে না। এখানে তড়িৎকোষের
নেগেটিভ দিক থেকে সংবাহক-তারের ভিতর দিয়ে ইলেক্ট্রনগুলে
.সিজিঅম-মাথানো৷ পাত পর্যন্ত এসে আটকে গেল। নদীর উপরে
পারাপারের সেতু না থাকলে পারে এসেই যাত্রীর যাত্র| শেষ acs
কিন্তু গরজ যার বেশি সে যাত্রী সাতার কেটেও নদী পার হতে পারে।
এই রকম যোগাযোগ করে নিয়ে সিজিনম-পাতে আলো ফেললে
ইলেক্ট্রনেরা ক্যাথোড ছেড়ে বেরিয়ে পড়বে এবং তখন অকুলে SHAT |
এপার থেকে আ্যানোড করবে আকর্ষণ সেই টানে ইলেক্ট্রনেরা এসে
আ্যানোডে যুক্ত হবে এবং এমনি করে তড়িৎকোষের একপ্রান্ত থেকে
অপর প্রান্তে ইলেক্ট্রন চলতে পারবে। এই কথাটাকেই ভাষাস্তরিত
কয়ে বলা মেতে পারে যে গালোর সাহায্য নিয়ে এ রকম চক্রে