অবরুদ্ধ আদিম | Abaruddha Adim

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আসত, তারপর জলের মাছ ডাঙায় তুললে তার যেমন অবস্থা হয়, কতকটা তেমনিভাবে কোনোক্রুমে পাঁচটি দিন কাটিয়ে শনিবার ছুপুরেই সে ফিরে যেত উলুবেড়েতে, মা আর ভাইবোনের কাছে, বন্ধুদের সান্নিধ্যে, পরিচিত অন্তরঙ্গ পরিবেশে। আর তখনই সে নিজেকে খানিকটা স্বাভাবিক আর স্বচ্ছন্দ মনে করত। কিন্তু এ-অবস্থা তো আর দীর্থদিন চলতে পারে al, চলেও নি। আস্তে- আস্তে শিউলী Hers আকর্ষণ করতে ates এখানকার সবকিছুই ওর কাছে ভালোলাগার অনুভূতি নিয়ে ধরা দিতে থাকে। দীর্ঘদিন এই ভালোলাগাকে সে নিজের মধ্যে লালন করে চলেছে। ভালোলাগার পরিধিও ক্রমশ বিস্তারিত হয়েছে। এইভাবে এই অঙ্নভূতি বুকে পোষণ করে একটানা! দীর্থদিন এখানে বসবাস করবার পর, এখানকার মানুষদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ মেলামেশার পর, সাগ্নিকের আগেকার সব ধারণাই আজ ATT গেছে। আজ আর সে আগেকার সেই শহরমুখী যুবকটি নেই । শিউলী গাঁয়ের সব-কিছুর সঙ্গেই আজ সে একাত্ম হয়ে গেছে। শিউলী গাঁয়ের মাটির গন্ধ সে শু'কে নিতে শিখেছে। এখানকার প্রকৃতির বৈচিত্র্য আর ছয় ay, এমনকি গ্রীগ্মের AS, শীতের রুক্ষতা বর্ষার GH, সবই আজ তাকে আকর্ষণ করে। আর এখানকার মানুষ, বিশেষ করে প্রকৃতির নিকটতর সম্ভান-সম্ততি ওই আদিবাসী ae? না, ওরা আর তার মধ্যে আগেকার কোনো CRESS জাগায় না। ওদের আজ সে তারই মতো স্বাভাবিক মানুষ মনে করে। ওরাই আজ সাগ্নিকের সবচেয়ে প্রিয়। ওদের সং সহজ সরল শান্ত স্নিগ্ধ নিবিরোধ আর অন্তর ব্যাপারে অংশত fafa জীবনের সাহচর্য, সাগ্নিকের জীবনকেও প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ করে চলেছে। বিশেষ- ভাবে উৎকর্ণ ছুট কান নিয়ে, কৌতূহলী আর সদাজ৷/গ্রত ছুটি চোখ নিয়ে, একটি সংব্দেনশীল হৃদয় আর একটি বুদ্ধিদীণ্ড safes নিয়ে তাই তো নিরন্তর সে ওদের স্পর্শ করে চলেছে | দুই সতীনের তালতলাতে হঠাৎ আগুনের Feel দেখে তাই তো ১৮



Leave a Comment