পূর্ব-বাংলার গল্প | Purba-banglar Galpa

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পোস্টমাস্টার o 4 যে carats আসবেন তাঁকে বলে দিয়ে ata, তিনি তোকে আমারই মতন যত্ন করবেন; আমি যাচ্ছি বলে তোকে কিছু ভাবতে aca ai” এই কথাগুলি যে অত্যন্ত স্নেহগর্ভ এবং was হৃদয় হইতে উত্থিত সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নাই, কিন্তু নারীহ্বদয় কে বুঝিবে। রতন অনেকদিন প্রভুর অনেক তিরস্কার নীরবে aw করিয়াছে, কিন্তু এই নরম কথা সহিতে পারিল ন!। একেবারে উচ্ছ্বসিত হৃদয়ে কীদিয়া উঠিয়া কহিল, “না না, তোমার কাউকে কিছু বলতে হবে না, আমি থাকতে চাই নে।” পোস্টমাস্টার রতনের এরূপ ব্যবহার কখনো দেখেন নাই, তাই অবাক হইয়া রহিলেন। নূতন পোস্টমাস্টার আসিল । তাহাকে সমস্ত চার্জ বুঝাইয়া fra পুরাতন পোস্টমাস্টার গমনোন্মুখ হইলেন । যাইবার সময় রতনকে ডাকিয়া বলিলেন, “রতন, তোকে আমি কখনো কিছু দিতে পারি নি। আজ যাবার সময় তোকে কিছু দিয়ে গেলুম, এতে তোর দিন কয়েক চলবে |” কিছু Atal বাদে তাহার বেতনের যত টাকা পাইয়াছিলেন পকেট হইতে বাহির করিলেন | তখন রতন ধুলায় পড়িয়| তাহার পা Guiza ধরিয়৷ কহিল, “দাদাবাবু, তোমার ছুটি পায়ে পড়ি, তোমার ছুটি পায়ে পড়ি, আমাকে কিছু দিতে হবে না; তোমার ছুটি পায়ে পড়ি, আমার জন্যে কাউকে কিছু ভাবতে হবে ন”-_- বলিয়া এক-দৌড়ে সেখান হইতে পলাইয়া গেল। ভূতপূর্ব পোস্টমাস্টার নিশ্বাস ফেলিয়া, হাতে কার্পেটের ব্যাগ ঝুলাইয়া, কীধে ate লইয়া মুটের মাথায় নীল ও শ্বেত রেখায় চিত্রিত টিনের পেঁটর তুলিয়।৷ ধীরে ধীরে নৌকাভিমুখে চলিলেন। যখন নৌকায় উঠিলেন এবং নৌকা ation দিল, বর্ষাবিস্ফারিত নদী ধরণীর উচ্ছলিত অশ্রুরাশির মতো চারি দিকে ছলছল করিতে লাগিল, তখন QUI মধ্যে অত্যন্ত একটা canal অনুভব করিতে



Leave a Comment