বাঙালী সংস্কৃতির রূপ | Bangalir Sanskritir Rup

ব্ণা-হুল্নে ৩ “বাঙালী সংস্কৃতির AED’) আমলে বাঙালী সংস্কৃতির সে সন্ধটের প্রথম আভাগনও দেখা দিয়েছিল তখনি--প্রথম মহাযুদ্ধের শেষে । মুসলমান সমাজের থেকে শিক্ষিত মধ্যবিত্তের উদয়ের সঙ্গেই দেখা গেল বাঙালীর এ-কালের সংস্কৃতির GTS কত বেশি। হিন্দু ভদ্রলোকের সঙ্গে চাক্রির বাজারে প্রতিদ্বন্দিতায় নেমে অতি সহজেই বাঙালী মুদলমান শিক্ষিত মধ্যবিত্ত এ সংস্কৃতিকে প্রতিযোগীর সংস্কৃতি বলে, হিন্দুর সংস্কৃতি বলে, গণ্য করতে চাইলেন; তারা খুঁজতে লাগৃলেন মধীবিভ Tata সংস্কৃতির 'কোনে। Wey যাত্রাপথ। GWE মধ্যযুগের হিন্দু-মুসলমান বাঙালীর মুক্ত-সংস্কৃতি ও সাহিত্যকে নিজ্তের বলে গ্রহণ না করে, ল্বড়ালী সাধারণ মুনলমানের লোক-দংস্কৃতিকেও গণ্য না করে, নতুন মধ্যবিত্ত মুসলমান আরব্য-ঈরানী AT সং্কৃতির পুরনো ও হারানে ধারাকেই খাত কেটে বাঙালায় বহাবার স্বপ্ন দেখতে লাগলেন | (দ্রষ্টব্য £ “বাঙালী মুসলমান ও মুদ্লিম সংস্কৃতি, “বাঙালী মুসলমানের সংস্কৃতি' এবং “বাঙালী মুসলমানের কাব্য সাধন” )। নন কো-অপারেশনের পর থেকে বাঙলার সংখ্যাগুরু মুসলমান সম্প্রণায় যতই তাদের রাষ্ট্রীয় গুরুত্ব সম্বন্ধে সচেতন হতে লাগলেন ততই নবজাগ্রত মুসলিম মধ্যবিত্ত শ্রেণী হিন্দু “বাবু কাল্চারের” প্রতিদ্বন্বী-রূপে মুদলিম “মিঞ1 কাল্চার” গঠনের স্বপ্ন দেখতে লাগলেন। সাম্রাজ্যবাদের পরিবেশে যে বাঙালী ভদ্রলোক ও ভদ্রলোকের সংস্কৃতি গড়ে উঠছিল তার সমস্ত! ও সঙ্কট এ-ভাবেই দুই মহাযুদ্ধের মধ্যকালীন সময়ে (১৯১৮-১৯৩৯) ক্রমেই Ws হয়ে ওঠে-- যদিও তখনো বাঙলার এ-কালের কালচার তার সঙ্কট সত্বেও সাহিত্যে, শিল্পে, সংগীতে, জ্ঞান বিজ্ঞানে নতুন Vea শক্তি থোয়ায়নি। সংস্কৃতি ক্ষেত্রের বাইরে জীবন ক্ষেত্রে কিন্তু তখন বাঙালী বনিয়াদে অনেক বেশি ফাটল ধরেছে। কিন্তু কি বাঙালী হিন্দু মধ্যবিত্ত, কি মুসলমান nase কেউ সেই প্রথম মহাযুদ্ধ শেষের শিল্পোদ্যোগে তবু বিশেষ পা বাড়ালেন না, আকড়ে রইলেন CH মধ্য- facea চিরকেলে বনিয়াদ। বরং বাঙলা দেশের পুূরনে। ধরনের মারোয়াডী বণিক-ব্যবলায়ীর। এ সুযোগে ধনিক শিল্পপতি হয়ে উঠছে। প্রথম যুদ্ধ পর্যন্ত বিলাতী মালের আমদানী রপ্তানী ও শেয়ার মার্কেটের দালালি ছিল তাদের HT = ACF সঙ্গে তারা এখন হয়ে উঠছে ক্রমে বাঙলায় কল-কারখানার Crater, মালিক আর পুঁজিপতি। বাঙালাদেশে eat, সিন্ধী,ভাটিয়া, মেনন, খোজ! AIP সকলে এসে নূতন কালের উপযোগী ক্ল-কারখানা, Dery প্রভৃতির