ফ্লাইং সসার মিস্ট্রি | Flying Saucer Mystery

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ঢাঞ্চল্যকর। বিশ্বাস করুন আর না করুন, স্কালি সাহেব যা বলেছেন তা নাকি খাঁটি সত্য ৷ এইচ জি ওয়েলসের দি ওয়ার অফ দি ওয়ার্ডস-এর পর এমন বই আর প্রকাশিত হয় নি। প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিহাইও দি সসারস তুমুল সাড়া জাগিয়ে তোলে | yrs: মাকিন সরকারের সামরিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিযুক্ত প্রজেক্ট সসারের রিপোর্টকে আক্রমণ করে বইখানি লেখা। বইখানিতে কোনো অনুমান বা কল্পনাকে স্থান দেওয়া হয় নি। বলা হয়েছে যা সত্য এবং যা ঘটেছে তারই ওপর ভিত্তি করে বইখানি লেখা হয়েছে। ফ্রাংক স্কালি একজন বিজ্ঞানীর কথা বলেছেন কিন্তু কোথাও তার আসল নাম উল্লেখ করেন নি। একটি ফ্লাইং সসার ও তার আরোহী- দের দেখবার স্থযোগ এই বিজ্ঞানীর ঘটেছিল | ১৯৪৯ সালের কোনো এক তারিখে নিউ মেক্সিকোর অজটেক নামক স্থানে একটি ফ্লাইং সসার বিকল হয়ে পড়ে গিয়েছিল কিন্তু ভাঙে নি। সেই ফ্লাইং সসারে ১৬ জন আরোহী ছিল। প্রত্যেকটি আরোহীর চেহারা মানুষের মতো কিন্তু কারও উচ্চতা ৪২ ইঞ্চির বেশি নয়। প্রত্যেকের পরিধানে নীল রঙের পোষাক তবে পোশাকে কোনো পরিচয়জ্ঞাপক চিহ্ন বা সংখ্যা ছিল না। আরোহীরা সকলেই মৃত acta কোনো সাড়া পাওয়া যায় নি। সসারটির ব্যাস ৯৯১৯ ইঞ্চি। ভেতরে একটি কেবিন আছে। কেবিনের উচ্চতা ৭২ ইঞ্চি এবং আর যা কিছু মাপজোপ সবই ৯ দিয়ে ভাগ করলে মিলে যাবে | কোথাও নাট বলটু বা রিভেট নেই, কঠিন কোনো ধাতু দিয়ে তৈরি। সে ধাতু যে কি তা ধরা যায় নি অন্ততঃ সে রকম কোনো ধাতু পৃথিবীতে পাওয়া যায় না। ধাতুটি প্রচণ্ড তাপসহ | ১৮



Leave a Comment