সচিত্র ভারত-প্রদক্ষিণ [সংস্করণ-৩] | Sachitra Bharat-Pradakshin [Ed. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
গ্গা-সাগর-সগমে ঝড় উঠিল, নাবিকেরা পাল নামাইয়া ফেলিল! প্রকৃতির করাল মাধুরী দেখিবার জঙ্প জাহাজের ছাদে উঠিলাম। জাহাজ qa দুলিতেছে, শরীর যেন ঘুরিয়া আসিল। আমি ক্যাবিনে গিয়া শয়ন করিলাম। ভ্রমে বমন আরম্ভ হইল। শরীর অসাড় হইয়া গেল। একজন কহিল, “পথ হইতে হাত থানি সরাইয়৷ ger’ আমি কহিলাম, “তুমি সরাইয়া দাও ।” আমার হাত নাঁড়িবার ক্ষমতাও ছিল না। প্রভাতে ayaa কি প্রশান্ত, মহান্‌ মধুর মূর্তি ! কবির বর্ণনায় চিরকাল সাগরের নাম শুনিয়া আসিতেছি, আজ তাহা প্রতাক্ষ দেখিলাম। রবিকিরণে নীলাম্বু তর তর করিতেছে। সমুদ্রের শ্যাম-রূপ দেখিতে কি সুনার! “সুধা ছানিয়া কেবা, ও সুধা ঢেলেছে গো, . তেমতি শ্যামের চিকণ দেহা 1” অধিকক্ষণ সে স্ুখ-মস্ভোগ আর ঘটল না। নমদীত্রয়সহযোগে উৎপন্না opal ও সাগরের fox বর্ণের মিলনরেখা দৃষ্টগোচর হইল। টাদবালীতে বৈতরিণী পার হইয়া গো-যানে উঠিলাম। Aca একটা দেউল আছে, নির্মাতা! দবিসা ভবানী-শঙ্করের নিকট প্রার্থনা করিয়াছিলেন, তাহার যেন বংশ a থাকে । কারণ, উত্তরাধিকারী থাকিলে সে দেবালয়ের স্বামী বলিয়৷ অভিমান করিতে পারে। মহানদী বা মহাবালুক! পার হইয়া, + (১) ipa ইতিহাম--শিবচন্ত্র সোম প্রণীত ।



Leave a Comment