এই বিশ্বের প্রহেলিকা | Ei Bishwer Prahelika

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
এই বিশ্বের প্রহেলিক) অতিভোতিক চেতনাভুূমিরাজির সরাসরি সংস্পর্শে খাকে, এবং সেই সমস্ত ভূমির শক্তি, গতি ও সত্তার দ্বারা প্রভাবান্বিত হইতে পারে। এখানে প্রাণক্ষেত্রে যাহা কিছু ঘটে তাহার পশ্চাতে সর্বদাই রহিয়াছে FAT প্রাণভূমিগত পূর্বতন গতি ও রূপরাজি ; মনোমধ্যে যাহা ঘটে তাহার পশ্চাতেও তেমনই FR মনোভূমিগত পূর্বতন গতি ও রূপসমূহ বহি- য়াছে। আমরা একটা সচল যোগপথে যতই অগ্রসর হই, ততই ঘটনাবলীর এই ভাব wae, afta ও আবশ্যকীয় বলিয়া প্রতীয়মান হয়। তথাপি এই সমস্ত ব্যাপারকে একাস্ত অটল aes ভাবে লইলে চলিবে না। ইহাদিগকে লইতে হইবে একটা বিশাল নমনীয় গতি- বৃত্তি বলিয়া, যাহার মধ্যে নানাপ্রকার সম্ভাবনার খেল৷ চলিতে পারে, যাহাকে চেতনার মধ্যে ধরিতে হইবে একটা নমনীয় ও Way বিচার- বৃদ্ধির দ্বারা । ইহাদিগকে গণিতের বা তর্কশাস্ত্রের মত অচল অটল বিধানে পরিণত করা যায় না। এই নমনীয়তা আমরা যাহাতে ভুলিয়া না যাই সেইজন্য দুই তিনটি কথার উপর জোর দিতে হইবে | প্রথমত:, প্রত্যেক ভূমি, উপর-লীচের অপর ভুূমিচয়ের সহিত সংযুক্ত থাকা সত্ত্বেও, আপনাতে আপনই একটা জগৎ--তাহার নিজস্ব শক্তি, গতি, সত্তা, রূপ, আদর্শ, সব রহিয়াছে যেন তাহার নিজের জন্য, তাহার নিজের বিধান অনুযায়ী, তাহার নিজের অভিব্যক্তির নিমিত্ত, মনে হয় যেন অপবাপর তুমিরাজির সহিত এসবের কোন সম্পর্ক AE | যথা, যদি আমরা প্রাণভূমি বা সৃমন্মাতৌতিক তুমির দিকে নজর করি ত তাহার বহ স্তর ( অধিকাংশই ) দেখিব, দেখিব যে তাহারা আপনাতে আপনই রহিয়াছে, তাহাদের কোন সম্পর্ক নাই জড়জগতের সঙ্গে বা ৮



Leave a Comment