পাতাল কলকাতা | Patal Kolkata

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পায় NS তা অনুমান করে উঠতে পারে না। তবে তার fea বিশ্বাদ অনেক জন্মের পাপ A থাকলে এমন শাস্তি কখনই হয় না মানুষের । সেই বিশ্বাসের 'বশবর্তা হয়েই সাঁতার প্রার্থনা নতুন বাণীতে বাহিত হয়, হে ভগবান, শাস্তি তো কম দিলে না তুমি এবার মুক্তি দাও। রক্ষা কর। এতগুলো প্রাণী SS তাসতে AFA পাথারে এসে পড়েছে তাও কি তোমার শাস্তির শেষ হবে না ভগবান, ছে ভগবান | একদিন হাতের TAY ফুরিয়ে গেল। রোগ নিরাময্ন হ'ল না। এর মধ্যেই একদিন একজন মহিলা রোগী দেখতে এসে দয়াপরবশ aca নিরঞ্জনের বিছানার সামনে একটি ঢদশপয়লার মূদ্রা ফেলে দিয়ে গেল ভিক্ষাপ্রার্থী ভেবে, আর তারই ফলে সীতার মাথায় বুদ্ধিটা এল । ছেঁড়া শাড়ীটিতে ঘোমটা দিয়ে মুখ ঢেকে বসে পড়ল পথের ওপর । সামনে একটা চট পেতে ছেলেকে রাখাল wees | এছাড়া অন্য কোন পথ ছিল না বলে মনের সবটুকু প্রতিরোধ অগ্রাহু করেও লীতা পথের ধারে নীরবে বসে রইল | মানুষের eT জন্যে প্রতীক্ষা ছাড়া কোন পথই নেই। তাই বাচার তাগিদে সমস্ত লজ্জা বিদর্জন দিতেই হ'ল তাকে জনারণ্যের মধ্যে | নিরঞ্জন pute ছুর্ধোগের দিনেও কখনও দুঃস্বপ্ন ঢবেখে নি যে তায় বউকে ছাত পাততে হবে পথের ধারে বসে। আজ যখন সে স্তয়ে স্তয়ে দেখল সীতা CORBA মুখ ঢেকে হাসপাতালের MSs ধারে বসে আছে তখন মনটা মোচড় দিল তার প্রচণ্ড বেছনায়। শেষ পর্যন্ত এও ছিল তার SiH! মানুষ মানুষকে সবচেয়ে বড় শাপ দেয়, তুই ভিক্ষে ক'রববি। আর সেই ভিক্ষেই কিনা তাদের আজ করতে AH! করতে হচ্ছে তার বউকে! তার পক্ষে এর চেয়ে গ্লানির আর কি থাকতে পারে? না না এ কখনই সহ্ণ করা যায় না, ভাবল নিরঞ্চন। পরক্ষণেই ভাবল, AV না করেই বা উপায় কি? এতগুলো প্রাণী বাচবে কি খেয়ে? সে নিজে তো অক্ষম হয়ে আছে। কি তাবে চলবে তার চিকিৎদা? ais একটু VE হলেই কাজ করতে পারবে, নিরঞ্জন, নিজের সম্বন্ধে ভাবল। তখন আর ভিক্ষা করতে aca না লীতাকে, করতে দ্বেবে না নে কিছুতেই 1 আগের চেয়ে অনেকটা WEE সে হয়ে গেছে আর অল্প fers মধ্যে কাজ করার ক্ষমতা ফিরে পাবে? তখন আবার ঘরে ফিরিয়ে দ্বেবে গে গীভাকে | হয়ত সে ঘর নিজের হবে না,তানাহোক তবু আশ্রয় তো মেটা হবে। এমনি ভাবে পথের ধুলোয় গড়িয়ে বেড়াতে তো আর BCA না ছেঁড়া কাগজের AS] আর ওই ছেলেটা! এই বর়সেই তিক্ষে করতে হচ্ছে ওকে ? চাষীর ছেলে হয়ে নে কিনা ভিখারী ? তা কখনই হুতে পারে না। ১২



Leave a Comment