নেকড়ে মায়ের মানব শিশু | Nekre Mayer Manab Shishu

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সিকান্দ৷ আশ্রমের আরেকটি নেকড়ে বালক দীর্থদিন বেঁচে ছিল। তার বন্ধ স্বভাবের অনেকটা পরিবর্তন হয়েছিল। ১৮৬৭ সালের ৪ঠ| ফেব্রুয়ারী তারিখে বুপন্দদর জেলার ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব এ নেকড়ে বালকটির সন্ধান পান। তাকে তিনি সঙ্গে সঙ্গে পাঠালেন রেভারেণ্ডের আশ্রমে। সেখানে সে বেঁচে ছিল প্রায় দশ বছর | সে থাকবার Aid মৈনপুরের নেকড়ে বালকটি এসেছিল । আরও ছদুচার জন বন্য মানব শিশু তার সঙ্গে মিতালী করার চেষ্টা করে। কিন্তু সে কারো ডাকে সাড়া দেয় far | থাকতো সে এক প্রান্তের বড় ঘরে । সামনের বাগানে চার হাত- পায়ে অনবরত পায়চারী SAG স্বভাবটি ছিল যেন রাঙ্গার মত। তাই বোধহয় রেভারেণ্ড হেডহ।র্ড তাকে ডাকতেন বাদশা বলে। ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের চিঠি থেকে তিনি বাদশার অনেক কাহিনী জানতে পারেন । একদিন কয়েকজন লোক এসে ম্যাজিস্ট্রেটকে বলে, সাহেব, বলু সাগরে একটা ভারী BES Va দেখলাম। আমরা কাঠ আনতে বনের মধ্যে দিয়ে চলেছি। দেখি একটা ছোট ছেলে হামাগুড়ি দিয়ে হাটছে ! আমাদের দেখে ছেলেটা! তাড়াতাড়ি গর্তের মধ্যে ঢুকে গেল । দেখে মনে হয় গর্ভটা কোন বুনো জন্তর হবে। সঙ্গে বন্দুক নেই, তাই আমরা তাকে আর ধাওয়া করি নি। Aq শুনে ম্যাজিস্ট্রেট আদেশ দিলেন--যাও আমি কয়েকজন সশস্ত্র পুলিশকে সঙ্গে দিচ্ছি। যে করেই হোক ছেলেটাকে ধরতেই SC | ওরা ANCA CALA নেকড়ে শিশুর সন্ধানে। গর্তের মুখে . SYA শুকনো পাতার আগুন । cx TAA ভরে গেল ASV} | একটু বাদে বেশ বড় আকারের একটা নেকড়ে His মুখ খি fora গর্জন করতে করতে লাফ দিয়ে বেরিয়ে আসে। তারপর ory নখ দিয়ে দু একজনকে ক্ষতবিক্ষত করে উর্ধশ্বাসে পালিয়ে যায়। dR



Leave a Comment