রাশিয়া দেখে এলাম | Russia Dekhe Elam

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
রাশিয়া দ্বেখে এলাম ay যখন প্রকাশের মুখে এবং সোলঝেনিংসিনকে নিয়ে যখন আলোড়ন তুঙ্গে, তখনই আমরা মস্কো শহরে । সোলঝেনিংসিমের নামে তখন অনেক খবরই আমাদের দেশে নানা পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। এ-ব্যাপারে সবচেয়ে বেশী সংবাদ, নিবন্ধ, বিশেষ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে আনন্দবাজার, হিন্দুস্তান স্ট্যাণ্ডার্ড 'পত্রিকাতে। সেই পত্রিকারই একজন শীর্ষ সাংবাদিক যখন রাশিয়া যাচ্ছেন তখন সোলঝেনিংসিন-সাখারোভ সম্পর্কে যথেষ্ট খোঁজ-খবর নেওয়া হবে এতে আর সন্দেহ কি ? প্রকৃতপক্ষে সোলঝেনিৎসিনও এই সময় প্রায় বেপরোয়াভাবে মুক্তকণ্ঠে নিজের দেশ সম্পর্কে কথাবার্তা পশ্চিমী সাংবাদিকদের বলছিলেন । সে সব কথাবার্তা এবং সংবাদও সংবাদপত্রে প্রকাশিত হচ্ছিলো। রাশিয়ায় 'গণতন্ত্র নেই বলে পশ্চিমী ছুনিয়ার সাংবাদিকদের কাছে সোলঝেনিৎসিন নামে যে বিশ্ববিখ্যাত ব্যক্তিটি রাশিয়ায় বসেই ঘোষণা করবার স্থযোগ পেয়েছেন, সেই সোলঝেনিংসিনকে রাশিয়ায় এসে না দেখে ফিরে যাওয়ার কোনও অর্থই হয় না। প্রকৃতপক্ষে 'আনাতোলের আনা টাইপ-কর| আমাদের সফর-স্থচীর মধ্যে একটি বিষয় আবশ্যিক করবার কথা বললাম, সেটি হলো, আমরা যে প্রদেশেই যাইনা কেন, সেখানে বিক্ষুব্ধ লেখকদের সঙ্গে দেখা SANS | আর মস্কো শহরে ক্রেমলিন না দেখি, লেনিন স্মৃতিসৌধ না দেখি ক্ষতি নেই; কিন্তু সোলঝেনিংসিন-সাখারোভকে দেখা চাই-ই চাই । আমার এখনও আনাতোলের মুখখানা চোখের "ওপর ভাসছে । আমর মাননীয় অতিথি । আমাদের কথা বিনম্র ভাবে শোনা তার কর্তব্যের মধ্যে। আমর যতক্ষণ সোলঝেনিৎসিন- 'জাখারোভের কথা বলছিলাম, তাঁদের সঙ্গে দেখা করবার ওপর গুরুত্ব আরোপ করছিলাম, আনাতোলের মুখখান।| ততই বোকাবোকা হয়ে উঠছিল । আমনাতোলের ভাবাস্তরকে তখন নিজেদের কৃতিত্বের a



Leave a Comment