রবীন্দ্র-বিচিত্রা | Rabindra Bichitra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
রবীন্দ্রকাব্যের পাঠান্তর গ্রহণ করিয়াছে, কেন তাহার রূপাস্তর ঘটল, একটি হইতে অন্যটিতে সংক্রমণে কবিচিত্তের কি রহস্য প্রকাশ হইয়া! পড়িয়াছে --এতদিনে তাহা বুঝিবার সুযোগ উপস্থিত হইয়াছে। পুর্ণাঙ্গ কবিতায় কবিচিত্তের পূর্ণাঙ্গ প্রকাশ, খসড়ায় তাহার প্রতিভা ভাঙা- গড়ার মধ্যে প্রকাশিত; পুর্ণাঙ্গ শিল্পের Bere বিশ্লেষণ সহজ নয়, খসড়ায় সে অসুবিধা নাই, তাহাতে কবিকে যেন নেপথ্যে পাওয়া যাইতেছে যখন তিনি সম্পূর্ণ প্রস্তুত হইবার অবকাশ পান নাই। নেপথ্যের পরিচয় শিল্পের চূড়ান্ত রূপ না হইতে পারে, কিন্তু সেটা দৃষ্টির মধ্যে থাকিলে pute পরিচয়টিও পূর্ণতর হইয়া উঠিবে বলিয়া fetal এখানে 'কল্পন' কাব্যের তিনটি অতিপ্রসিদ্ধ কবিতার খসড়া-রূপ ALM আলোচনা! করিব ইচ্ছা করিয়াছি।* প্রথমে “প্রকাশ” কবিতাটিকে লওয়া যাইতে পারে। খসড়ায় ইহার নাম ধরা-পড়া'-_অবস্য বন্ধনীমধ্যে প্রকাশ শব্দটিও লিখিত আছে। খসড়ায় চারিটি মাত্র শ্লোক--আকারে অনতিদীর্থ। পুর্ণাঙ্গ কবিতাটি দীর্ঘ, নয়টি শ্লেক-সমন্বিত। কিন্তু আসল প্রভেদ আকৃতিতে. নয়, প্রকৃতিতে। খসড়াটি নিতান্তই অকিঞ্চিৎকর, পূর্ণাঙ্গ রূপ কেবল দীর্ঘতর নয়, মহত্তর। খসড়ায় কবির যে কলম বাম হাতে চলিয়াছে, পুর্ণাঙ্গ রূপে তাহার দক্ষিণ হাতের চাল, কবির দাক্ষিণ্য প্রকাশের আর বিরাম নাই। খসড়া হইতে খানিকটা উদ্ধার sai যাইতে পারে-- টাদের সাথে চকোরীর নলিনী সাথে তপনের মেঘের সাথে বিজ্ুরির প্রণয় শুধু স্বপনের ১ দৌরপঞ্চাশিকা, পিয়াসী ও প্রকাশ কবিতার খদড়া-রূপ--গ্রন্থপরিচয়, রবীন্ত্র-রচনাবলী “2 Wei



Leave a Comment