মালদা | Malda

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১২ মালদা জেলার কাশীশ্বর চক্রবর্তী নামে এক ভদ্রলোক এই সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা সত্যম Pray সম্প্রদায়ের সাওতালরা শুকর বা মুরগী খায় না। বিহার রাজ্যের এক হিন্দু ধর্মনেতা খেরোয়ার সীওতাল সম্প্রদায় স্ষ্টি করেছেন। এই সম্প্রদায়ের সাওতালদের গায়ের রং অন্যান্য সাওতালদের থেকে কিছুটা ফর্মন।। এরা মাংসল এবং পচাই খায় না। এছাড়া সাধারণ সাওতালদের সাথে তাদের বিশেষ কোন তফাত নেং | সাধারণ সাওতালরা মোট ১২টি গোত্রে বিভক্ত-__মুমু? fey, হেম- CAT, SPM, সোরেণ, BY, বেসরা, বাস্কে, চোবে, বেদিয়া ও পাউরিয়া। এগুলোই তাদের গোত্র। একই গোত্রের সাওতাল ছেলে সেই গোত্রের মেয়েকে বিয়ে করতে পারে না। অন্য গোত্রের সাথেই কেবল বৈবাহিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে | সাওতালর৷ WAS হয়ে বাস করতে ভালবাসে । উৎসব অনুষ্ঠানে মাথায় লাল ফুল cotter সাওতালি মেয়েদের বৈশিষ্ট্য । সামাজিক অনুষ্ঠান- গুলো পালিত হয়-_সাওতাল সর্দারদের নির্দেশ অনুযায়ী । পাওতালদের সর্দারকে বলা হয় মাঝি 1 সকলেই মাঝির নির্দেশ পালন করে চলে | মাঝির আদেশ না মানলে শাস্তি ভোগ করতে হয়। সাওতালর৷ তাদের শিকারের GD এবং আত্মরক্ষার জন্য তীর ধনুক ব্যবহার করে। কোনো সাওতাল ছেলে বা মেয়ে জন্মগ্রহণ করলে জন্মের পর তৃতীয় বা পঞ্চম দিনে একটি অনুষ্ঠান হয়। এই অনুষ্ঠানকে বলা হয় AIAG | বংশের প্রথম ছেলের নাম রাখা হয় তার ঠাকুর্দার নাম অনুসারে | পিতা- মহীর নাম পায় বংশের প্রথম মেয়ে । নামকরণ পর্ব চুকে গেলে সকলকে ফুল জল ছেটানো হয়। তারপর উপস্থিত অতিথিরা নিমপাতার গুড়ো দিয়ে সেদ্ধ করা ভাত খায়। সম্ভানের পাঁচবছর বয়স হলে, আরেকটি অনুষ্ঠান পালিত হয়। এই অনুষ্ঠানের নাম ANT) মেয়েদের বুকে বা কোনো একটি হাতে রেখান্কনের পদ্ধতি প্রচলিত আছে | সাওতালদের মধ্যে ঘটকের সাহায্যে বিয়ে ঠিক করার রেওয়াজ আছে। আবার কোন ছেলে বা মেয়ে নিজেরাই পাত্রপাত্রী পছন্দ করে নিতে পারে। বিয়ে নাকচ করার ক্ষমতা কেবলমাত্র মাঝিরই আছে। বিয়ের রীতিতে এখনও atta পদ্ধতি রয়েছে। তবে এখন তাতে আধুনিকতার CaM লেগেছে | এখন আগে থেকেই মেয়ে পছন্দ হুয়।



Leave a Comment